ড. কামাল হোসেনের বিরুদ্ধে কর ফাঁকির রিট শুনানীর রায় ২১ জুন

২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে কর ফাঁকির বিষয়ে আপিলেট ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে গণফোরামের সভাপতি ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. কামাল হোসেনের রিটের আদেশের জন্য আগামী ২১ জুন (মঙ্গলবার) দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। রবিবার (১৯ জুন) বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও এস এম মনিরুজ্জামানের দ্বৈত বেঞ্চ আদেশের এই দিন নির্ধারণ করেন।

আদালতে ড. কামালের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মোস্তাফিজুর রহমান খান ও ব্যারিস্টার তানিম হোসেন শাওন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল সমরেন্দ্র নাথ বিশ্বাস ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আবুল কালাম খান দাউদ।

২০১৮- ২০১৯ অর্থবছরে ড. কামাল হোসেন ১ কোটি ৪ লাখ ৩ হাজার ৪৯৫ টাকা আয় দেখিয়ে রিটার্ন দাখিল করেন। কিন্তু জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ২০ কোটি ১১ লাখ ৪ হাজার ২১৯ টাকার সম্পদ দেখিয়ে ৬ কোটি ৯ লাখ ৮৫ হাজার ৩১৫ টাকা ট্যাক্স এবং ৮৭ লাখ ৩৫ হাজার ৬৩৪ টাকা সুদ দাবি করে। রাজস্ব বোর্ডের এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিলেট ট্রাইব্যুনালের আবেদন করেন ড. কামাল হোসেন। আপিলেট ট্রাইব্যুনাল তার আবেদন খারিজ করে দেন। পরে হাইকোর্টে রিট করেন কামাল হোসেন।

এরমধ্যে কর ফাঁকির ১০ শতাংশ অর্থ আপিলেট ট্রাইব্যুনাল জমা দেবেন বলে হাইকোর্টকে মৌখিকভাবে জানান কামাল হোসেনের আইনজীবী।এর আগে গত মঙ্গলবার (১৪ জুন) বিচারপতি সৈয়দ রিফাত আহমেদ ও বিচারপতি মোহাম্মদ মাহবুব উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ কর ফাঁকির বিষয়ে আপিলেট ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে ড. কামাল হোসেনের দায়ের করা রিট কার্যতালিকা থেকে বাদ দেন।

• বিষয় :
• ড. কামাল