অবৈধ ইটভাটা বন্ধে ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরের তালিকা আবারও চাইলেন হাইকোর্ট। এদিকে একই বিষয়ে আজ ব্যাখ্যা দিয়েছেন সংশ্লিষ্ট জেলার ডিসিরা।
মঙ্গলবার বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি মহি উদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দেন তারা।
ডিসিদের ব্যাখার বিষয়ে ঢাকা মেইলকে বিস্তারিত জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট আইনজীবী মনজিল মোরসেদ। তিনি জানান, অবৈধ ইটভাটা বন্ধে ঢাকাসহ ৫ জেলার ডিসি আজ আদালতে উপস্থিত হয়েছিলেন। তাদের বক্তব্য অনুযায়ী ঢাকার বাইরের চার জেলায় অবৈধ ইটভাটার শতকরা ৯৫ ভাগ ইটভাটা বন্ধ হয়ে গেছে। আর ঢাকার মধ্যে বন্ধ হয়েছে ৬৫ ভাগ। কিন্তু সরেজমিনে তদন্ত করে তাদের ব্যাখ্যার সঙ্গে বাস্তবতার কোনো মিল খুঁজে পাওয়া যায়নি।
তিনি আরও জানান, সাংবাদিকরা অনুসন্ধান করে দেখেছেন পরিবেশ অধিদফতরের প্রতিবেদনে গড়মিল রয়েছে। পরে আদালত এ বিষয়ে প্রতিবেদন দিতে ৩ সপ্তাহ সময় দিয়েছেন। একই সঙ্গে আদালতের দেওয়া সময়ের মধ্যে কতগুলো ইটভাটা বন্ধ হয়েছে তার সঠিক হিসাব দাখিল করতে বলা হয়েছে।
এর আগে আদালতের আদেশ অমান্য করায় এই পাঁচ জেলা প্রশাসক ও পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালককে তলব করেন হাইকোর্ট। তাদের হাজিরার জন্য আজকের দিন ধার্য ছিল।