বেশ কয়েকবার ইভ্যালির সাবেক সিইও রাসেল ও তার স্ত্রীকে লকারের পাসওয়ার্ড দিতে বলা হয়। অবশেষে পাসওয়ার্ড না পাওয়ায় আদালত লকার ভাঙার নির্দেশ দেয়া হয়। দুপুর আড়াইটার দিকে ধানমন্ডির ইভ্যালির কার্যালয়ে এসেছেন ৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটির চেয়ারম্যান আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। লকার খুলতে লোকজনও এসেছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন ঢাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসফিয়া সিরাত। বিপুল অর্থ উদ্ধারের আশায় লকার খুললেও মিলল কিছু চেকবই ও কিছু প্রেসক্রিপশন। যার কোন মূল্য নেই বিধায় হতাশা ব্যক্ত করেছেন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক।
টাকা আশা করছিলাম
লকারে টাকা ও মূল্যবান জিনিস আশা করেছিলেন বলে উল্লেখ করে তিনি জানান, ৯৭ টি মিডল্যান্ড ব্যাংক ও ১০ টি সিটি ব্যাংকের চেকবই পাওয়া গেছে। যেগুলো পানিতে ফেলে দেয়ার ছাড়া আর কিছুই নেই। তবে আমরা অনেক আশা নিয়ে লকার খুলতে চেয়েছি। ভেবেছি টাকা বা অন্য কিছু পাব।
গ্রাহকরা শীঘ্রই টাকা পাচ্ছে না
ইভ্যালির গ্রাহকরা সহসাই টাকা ফেরত পাচ্ছে না বলে জানায় আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। এখন পর্যন্ত অডিটই শুরু হয়নি তাই অর্থ ফেরত পেতে দেরি হবে। আর কে কি পরিমান অর্থ পাবে সে বিষয়েও নিশ্চিত হয়ে বলতে পারেননি তিনি।