জুন ১, ২০২৩, ০৮:১৫ পিএম
২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৪২ হাজার ৯৫ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের তুলনায় ৫ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা বেশি। ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রতিরক্ষা খাতে ৩৭ হাজার ২৮০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (১ জুন) বিকেলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের যে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে, তাতে প্রতিরক্ষা খাতের বরাদ্দ মোট বাজেটের ৫ দশমিক ৫৩ শতাংশ।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের পর সশস্ত্র বাহিনীর জন্য ‘ফোর্সেস গোল ২০২১’ প্রণয়ন করে। যার আওতায় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীকে আধুনিকায়ন শুরু হয়।
আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহার ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশে’ বলা হয়েছে, দেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর সামর্থ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছিলেন। সেই নীতিমালার ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার যে নীতি নিয়েছিল, তা অব্যাহত রাখবে।
এবার প্রতিরক্ষা বাজেটে প্রতিরক্ষা সার্ভিসের পরিচালন ব্যয় বাবদ ৩৬ হাজার ১৫৬ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন ব্যয়ের জন্য ১ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য সার্ভিসের জন্য পরিচালন ব্যয় ধরা হয়েছে ১ হাজার ৯০৯ কোটি টাকা।
জাতীয় সংসদে ২০২২-২৩ অর্থবছরের যে বাজেট প্রস্তাব করা হয়েছে তাতে প্রতিরক্ষা খাতের বরাদ্দ মোট বাজেটের দশমিক শতাংশ।
আওয়ামী লীগের ২০১৮ সালের নির্বাচনী ইশতেহার ‘সমৃদ্ধির অগ্রযাত্রায় বাংলাদেশ’ এ বলা হয়েছে, দেশের নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর সামর্থ্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেছিলেন। সেই নীতিমালার ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ সশস্ত্র বাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখার যে নীতি নিয়েছিল, তা অব্যাহত রাখবে।