ঘনিয়ে আসছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। ক্রিকেটাররা একে একে নিজেদের প্রস্তুত করছেন। কী ভাবছেন তরুণ শামীম হোসেন পাটোয়ারী। দ্য রিপোর্টের পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো।
মিডিয়া হাইপ ও বিশ্বকাপে সুযোগ কীভাবে দেখছেন...
শামীম: হ্যাঁ তা তো অবশ্যই, যেহেতু বিশ্বকাপ দলে সুযোগ পেয়েছি বারই আশা থাকে দেশকে ভালো কিছু দেওয়ার জন্য।
বিশ্বকাপে লক্ষ্য কী...
শামীম: বিশ্বকাপের লক্ষ্য বলতে যেহেতু এবার আমি প্রথমবার সুযোগ পেয়েছি এখনো সেভাবে তেমন কিছু চিন্তা করিনি। আমি টিমের সাথে যেতে পারছি এটাই আমার কাছে বড় কিছু। জুনিয়র হিসেবে দলের সিনিয়র ক্রিকেটারদের কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে।
বিশ্বকাপের নতুন আসাদের প্রতি এক্সপেক্টেশন বেশি...
শামীম: আসলে এটা অনেক বড় একটা মঞ্চ। এখানে ওয়ার্ল্ডক্লাস অনেক প্লেয়াররা থাকবে। তো আমি মনে করি এটা আমার জন্য অনেক বড় একটা চ্যালেঞ্জ হবে।
অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ এর অভিজ্ঞতা...
শামীম: হ্যাঁ অবশ্যই যেহেতু আমরা একটা বিশ্বকাপ জিতে আসতে পেরেছি, এবার মেইন ওয়ার্ল্ডকাপ, তো ইনশাল্লাহ আমরা আশাবাদী আমরা ভালো কিছু আনবো।
বয়সভিত্তিক দল আর জাতীয় দলের পার্থক্য..
শামীম: আসলে তফাৎ বলতে ওখানেও আমি দেশের জন্য খেলেছি এখানেও দেশের জন্য খেলছি। আমি মনে করি একটু ব্যতিক্রম থাকবে, যেহেতু এটা মূল জাতীয় দল। অনূর্ধ্ব-১৯ থেকে একটু ব্যতিক্রম হওয়াটা স্বাভাবিক।
জৈব সুরক্ষা বলয়
শামীম: আসলে বায়ো বাবলের সময়টা অনেক বোরিং ফিল লাগে। খেলাতে৯ একটু প্রবলেম হয়। একটা প্লেয়ারকে যতোটুকু ফ্রী রাখা যায় তখন প্লেয়াররা অনেক ভালো করে।
উইকেট নিয়ে কী ভাবছেন...
শামীম: উইকেট কিন্তু অনেক মেটার করে। আপনারা দেখেছেন এখানে এবারে উইকেটটা একটু ডিফারেন্ট ছিল। ওয়ার্ল্ডকাপের উইকেটটা কিন্তু ভালো হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমাদের সিনিয়র ক্রিকেটাররা আছেন, আমি অনেক আশাবাদী ওনারা ওখানে অনেক ভালো করবেন। যদি দেখেন আমাদের মেইন ব্যাটসম্যানরা কিন্তু সফল হতে পারেননি এখানে। তো ওখানে সবাই ভাল করবে ইনশাআল্লাহ।
৩ সিরিজ পর বিশ্বকাপে ডাক পাওয়া...
শামীম: আমি মনে করি আমি অনেক লাকি কারণ আমি টিমে আসার পর পরপর তিনটা সিরিজ জিতেছে। তো ইনশাল্লাহ বিশ্বকাপে আমরা অনেক আশা বাদ দিয়ে ভালো কিছু করব।