প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, "আমরা চাই, আস্থার সংকট থাকলে তা কাটিয়ে উঠে অংশগ্রহণমুলক নির্বাচন হোক। আপনাদের পরামর্শ নিয়ে পরবর্তী কর্মকৌশল নেব।"
শিক্ষাবিদ, বিশিষ্ট নাগরিক ও মুদ্রিত সংবাদপত্রের সাংবাদিকদের সঙ্গে তিন দফা সংলাপের পর এবার ইলেক্ট্রনিক সংবাদমাধ্যমের সম্পাদক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠকে এসব কথা বলেন তিনি। সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের সম্মেলন কক্ষে এ বৈঠক শুরু হয়।
স্বাগত বক্তব্যে সিইসি বলেন, “আপনারা বিদগ্ধ জন। সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনে আপনাদের পরামর্শ কাজে লাগবে।”
ইসির এ ধাপের সংলাপে ৩৯ জন সম্পাদক ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। তবে সংলাপে উপস্থিত হয়েছেন ২৬ জন।
চার নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা এমিলি, মো. আলমগীর ও আনিছুর রহমানও উপস্থিত রয়েছেন সংলাপে।
বর্তমান নির্বাচন কমিশন গত ১৩ মার্চ প্রথম দফায় ৩০ শিক্ষাবিদকে সংলাপের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। তাতে সাড়া দিয়ে ১৫ জন উপস্থিত হয়েছিলেন।
দ্বিতীয় দফার সংলাপে ৩৯ বিশিষ্ট নাগরিককে আমন্ত্রণ জানালে সংলাপে অংশ নেন ১৯ জন। আর তৃতীয় দফা সংলাপে আমন্ত্রিত ৩৪ জন সাংবাদিকের মধ্যে ২৩ জন ইসির বৈঠকে অংশ নেন।