পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, “আমি কৃষির পাশে আছি। কৃষিতে আরও বরাদ্দ বাড়ানো দরকার।” নিজেও হাওর অঞ্চলের সন্তান উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, তিনিও কৃষিতে বৈরী আবহাওয়ার শিকার। বৈরী আবহাওয়া থেকে কৃষিকে বাঁচাতে কৌশল বের করতে হবে। এ বিষয়ে আরও গবেষণা করতে হবে।
রবিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ‘বৈরি আবহাওয়ায় কৃষিজ উৎপাদন : অস্থিতিশীল বৈশ্বিক কৃষি পণ্যের বাণিজ্য’ শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এ কথা বলেন তিনি।
মন্ত্রী আরও বলেন, “মানুষের মাথাপিছু আয় বাড়ছে বলে বাজার থেকে কিনে খেতে পারছে। জাতীয় উন্নয়নের জোয়ার হচ্ছে। তবে আবেগের সঙ্গে বলতে পারি আমি কৃষির পাশে আছি। কৃষিতে আরও বরাদ্দ বাড়ানো দরকার।”
কৃষি ও বৈরী আবহাওয়া প্রসঙ্গে এম এ মান্নান বলেন, “আমিও কৃষিতে বৈরী আবহাওয়ার শিকার। হাওরে বোরো ধান ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে ৯০ শতাংশ বোরো ঘরে তুলতে পারবো। আমরা পার পেয়েছি। বৈরী আবহাওয়া থেকে কৃষিকে বাঁচাতে নতুন নতুন কৌশল বের করতে হবে। কীভাবে কৃষিকে বাঁচাতে পারি, সে বিষয়ে আরও গবেষণা করতে হবে। গবেষণায় কৌশল বের হয়ে আসবে।”
হাওরের বাঁধ প্রসঙ্গে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, “আমি হাওরের সন্তান। বাঁধের সঙ্গে বহুকালের সম্পর্ক। তবে বাঁধগুলো সাময়িকভাবে দেওয়া হয়। কৃষির ওপর বাঁধের ইম্প্যাক্ট আছে। বাঁধ নির্মাণের ফলে বোরোর ফলন বেড়েছে।”