ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২২, ০২:০১ পিএম
আমরা বেশিরভাগ মানুষ বলেছি যারা নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব পাবে তারা যেন আগের সরকারের আমলে বিশেষ সুবিধাভোগী না হয়। চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ, চাকরি এক্সটেনশন করার মাধ্যমে সরকার তার বিশ্বস্ত লোকদের সুবিধা দিয়ে থাকে জানিয়ে তিনি বলেন, এই ধরণের লোক যাতে নির্বাচন কমিশনে না আসে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন।
স্বার্থ উদ্ধারে কাজ করেন অনেকে
যারা রিটায়ার্ড করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে তারা যেন না আসে। যাদের সাথে সরকারের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট আছে তারা যাতে না আসে বলে যোগ করেন তিনি।নতুন নির্বাচন কমিশনে যারা আসবে তাদের যেন একটি সুষ্ঠু নির্বাচন করার মানসিকতা এবং সাহসিকতা থাকে। প্রস্তাবিত কমিশনারদের নাম আগেই প্রকাশ করার পরামর্শ দেন এই শিক্ষক। সার্চ কমিটি তাদের কথা মন দিয়ে শুনেছে জানিয়ে তিনি বলেন, কতটুকু রাখবে সেটা নাম প্রকাশ করার বুজতে পারবো।
বিশিষ্ট নাগরিকদের পক্ষ থেকে কোন নাম দেওয়া হয়েছে কি না৷ জানিয়ে তিনি বলেন, না আমারা কেউ কোন নাম দেই নাই। আমর শুধু বলেছি কিসের ভিত্তিতে নেওয়া উচিৎ কিসের ভিত্তিতে নেওয়া উচিত না। বর্তমান নির্বাচন ব্যবস্থা সংকটের মধ্যে আছে জানিয়ে তিনি বলেন, ' সার্চ কমিটির বিরাট দায়িত্ব র য়েছে অনাস্থাকে ফিরিয়ে আনা। জনগনের ভোটাধিকারকে ফিরিয়ে আনা। সার্চ কমিটির প্রতি ১০০ শতাংশ আস্থা রাখার জায়গা নাই জানিয়ে তিনি বলেন, এই অনুসন্ধান কমিটির গঠন নিয়েও সমাজে প্রশ্ন রয়েছে। বৃক্ষ কি তা ফলে পরিচয় বলে যোগ করেন তিনি বলেন, পূর্বের হুদা কমিশন গঠনে তাদের কোন পরামর্শ রাখা হয় নাই বলে জানান।