জুলাই ১৬, ২০২৪, ১২:০৬ পিএম
নিজেকে ছাত্রলীগ নেতা ও কর্মী উল্লেখ করে আন্দোলন না করে শিক্ষার্থীদের অপেক্ষা করতে বলেছেন সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
আমি গতকালকের পরিস্থিতি দেখেই আপনাদের মুখোমুখি হলাম আপনাদের। আমি গতকালকের যে পরিস্থিতি যে দেখলাম, শুনেন (শোনেন), প্রতিটা দল বা সংগঠন সবসময় তো একই আদর্শের ওপর সব লোক থাকে না। তারা আদর্শের ব্যাত্যয় ঘটায়ে দেখা গেল কেউ কেউ অতিরিক্ত আবেগ দেখাচ্ছে, এইটা দেখাইতে গিয়া তো আলটিমেটলি পুরা দলেরই বদনাম হচ্ছে। বা ধরেন সাধারণ আন্দোলনকারীদের পক্ষে যদি কেউ ছাত্রলীগকে মারে বা অমুককে মারে তখন তাদেরও বদনাম হচ্ছে। আমার কথা হচ্ছে, সংঘর্ষের মধ্য দিয়া, সন্ত্রাসের মধ্য দিয়া, এগুলোতে কোনও সমাধান আসবে না। বরং আমরা আরও পিছায় যাবো। আমরা সামনের দিকে আগাচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বানানোর জন্য আমাদের সবাইকে একটু ধৈর্য ধরতে হবে।
- ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন
সংসদ সদস্য (এমপি), হবিগঞ্জ-৪
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “বর্তমানে একটা চক্রান্ত চলতেছে যে ছাত্রলীগকে কীভাবে অজনপ্রিয় করা যায়। কারণ আপনি যখন একটা-দুইটা দলকে মুখোমুখি করবেন, এখন ছাত্রলীগ যদি কাউরে বাড়ি (মারামারি) দেয়, অথবা ছাত্রলীগ বাড়ি খায়, তখন কিন্তু একটা খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাবে। ছাত্রলীগকে আরও অজনপ্রিয় করার একটা প্রক্রিয়া চলতেছে। আমি মনে করি, আমি ছাত্রলীগকেও দাবি জানাবো, আপনারা প্রকৃত অর্থে কাউকে প্রতিহত করেন, তাহলে যদি দেখা যায় এই আন্দোলনের বাইরে থেকে যদি কেউ এসে সরকারের ক্ষতি করতে চায়, রাষ্ট্রের ক্ষতি করতে চায়, তাদেরকে আপনারা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর (সোপর্দ) করবেন।”
এ সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মী ও সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বার্তা দিয়ে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, “নিজেরা আইন (হাতে) তুলে নেবেন না। আমি আপনাদেরকে, আমি আপনাদেরকে, এই বড়ভাই হিসেবে বলতেছি, আর যারা আন্দোলন করতেছেন, তাদেরকেও আপনাদেরই বড়ভাই আমি, বলতেছি যে আপনারা আদালতের দিকে একটু দেখেন। এক মাস পরে যদি আপনাদের মনে হয়, এটা যৌক্তিক সমাধান হয় নাই, তাহলে আপনারা আবার আন্দোলন করতে পারেন। কিন্তু অযথা মুখোমুখি হয়ে, আপনাদের পুরা (পুরো) ভবিষ্যৎটা সামনে, আমি চাই না আপনাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হোক এবং এই রাষ্ট্রে বা দেশে একটা বিশৃঙ্খলা (বিশৃঙ্খল) পরিস্থিতি তৈরি হোক। কারণ এরকম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সরকারকে কিন্তু কঠিন হাতে মোকাবেলার দিকে আগাইতে (এগোতে) হবে। সরকারের সামনে আর কোনও পথ থাকবে না। এজন্য আমি, একজন মেম্বার অব পার্লামেন্ট (সংসদ সদস্য বা এমপি) হিসেবে, ব্যারিস্টার সুমন হিসেবে আমি আপনাদের দাবি জানাচ্ছি, আপনারা এক মাসের জন্য, শুধু এক মাসের জন্য, এই অ্যাপিলেট ডিভিশনের রেজাল্ট হওয়া পর্যন্ত, আপনারা একটু যদি এটারে (আন্দোলন) স্থগিত করে, স্থগিত করে এর ভেতরেই আমরা আপনাদেরকে যদি চান, আপনাদেরকে সাথে করে প্রাইম মিনিস্টারের (প্রধানমন্ত্রী) সাথে, উনি বুঝবেন না এমন কিছু নেই, উনি বঙ্গবন্ধুকন্যা, এমন কোনও জিনিস নেই উনি বুঝবেন না, কাছাকাছি থেকে আপনাদেরকে সাক্ষী দিচ্ছি যে, আমি এতদিন ওনার সাথে সংসদে ছিলাম। উনাকে যদি বুঝায়ে বলা যায়, উনি বুঝবেন না এমন কোনও জিনিস নেই।”
আন্দোলনকারীদের তিনি আরও বলেন, “তবে আমার কাছে মনে হয় যে প্রক্রিয়ায় আপনারা (দাবি) আদায় করতে চাইছেন, এই প্রক্রিয়াটা আপনাদের সঠিক না, আপনাদের কাছে আমার একটা মাস সময় আপনারা (আন্দোলন) স্থগিত করেন, একটা মাস পরে সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পরে আপনারা, কারণ আপনারা যেটা চাইছেন, আপনারা বলতে চাইছেন, আপনাদের এই, আপনাদের আন্দোলন সরকারের সাথে, আদালতের সাথে না। কিন্তু আপনাদের এই আন্দোলনের যেটা চান আপনারা এটা যদি আদালত থেকে আসে, তাহলে তো আপনাদের আর আন্দোলন করার দরকার পড়ে না।”
হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) বলেন, “আমরা মানলাম যে আপনারা আদালতকে চাইছেন না। কিন্তু আদালতের মাধ্যমে আসতে পারে, প্রয়োজনে আমি আদালতে আইনজীবী হিসেবেও আমি থাকবো। থেকে যৌক্তিক সমাধানের চেষ্টা আমি করবো। এইটুকু আমি আপনাদেরকে বলে দিচ্ছি।”
আন্দোলন না করে শিক্ষার্থীদের অপেক্ষা করতে বললেন ‘সাবেক ছাত্রলীগ নেতা’ ব্যারিস্টার সুমন নিজেকে ছাত্রলীগ নেতা ও কর্মী উল্লেখ করে আন্দোলন না করে শিক্ষার্থীদের অপেক্ষা করতে বলেছেন সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।
মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) সকালে ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, “বর্তমানে একটা চক্রান্ত চলতেছে যে ছাত্রলীগকে কীভাবে অজনপ্রিয় করা যায়। কারণ আপনি যখন একটা-দুইটা দলকে মুখোমুখি করবেন, এখন ছাত্রলীগ যদি কাউরে বাড়ি (মারামারি) দেয়, অথবা ছাত্রলীগ বাড়ি খায়, তখন কিন্তু একটা খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাবে। ছাত্রলীগকে আরও অজনপ্রিয় করার একটা প্রক্রিয়া চলতেছে। আমি মনে করি, আমি ছাত্রলীগকেও দাবি জানাবো, আপনারা প্রকৃত অর্থে কাউকে প্রতিহত করেন, তাহলে যদি দেখা যায় এই আন্দোলনের বাইরে থেকে যদি কেউ এসে সরকারের ক্ষতি করতে চায়, রাষ্ট্রের ক্ষতি করতে চায়, তাদেরকে আপনারা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর (সোপর্দ) করবেন।”
এ সময় ছাত্রলীগ নেতাকর্মী ও সরকারি চাকরিতে কোটা বাতিলের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বার্তা দিয়ে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, “নিজেরা আইন (হাতে) তুলে নেবেন না। আমি আপনাদেরকে, আমি আপনাদেরকে, এই বড়ভাই হিসেবে বলতেছি, আর যারা আন্দোলন করতেছেন, তাদেরকেও আপনাদেরই বড়ভাই আমি, বলতেছি যে আপনারা আদালতের দিকে একটু দেখেন। এক মাস পরে যদি আপনাদের মনে হয়, এটা যৌক্তিক সমাধান হয় নাই, তাহলে আপনারা আবার আন্দোলন করতে পারেন। কিন্তু অযথা মুখোমুখি হয়ে, আপনাদের পুরা (পুরো) ভবিষ্যৎটা সামনে, আমি চাই না আপনাদের ভবিষ্যৎ নষ্ট হোক এবং এই রাষ্ট্রে বা দেশে একটা বিশৃঙ্খলা (বিশৃঙ্খল) পরিস্থিতি তৈরি হোক। কারণ এরকম বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে সরকারকে কিন্তু কঠিন হাতে মোকাবেলার দিকে আগাইতে (এগোতে) হবে। সরকারের সামনে আর কোনও পথ থাকবে না। এজন্য আমি, একজন মেম্বার অব পার্লামেন্ট (সংসদ সদস্য বা এমপি) হিসেবে, ব্যারিস্টার সুমন হিসেবে আমি আপনাদের দাবি জানাচ্ছি, আপনারা এক মাসের জন্য, শুধু এক মাসের জন্য, এই অ্যাপিলেট ডিভিশনের রেজাল্ট হওয়া পর্যন্ত, আপনারা একটু যদি এটারে (আন্দোলন) স্থগিত করে, স্থগিত করে এর ভেতরেই আমরা আপনাদেরকে যদি চান, আপনাদেরকে সাথে করে প্রাইম মিনিস্টারের (প্রধানমন্ত্রী) সাথে, উনি বুঝবেন না এমন কিছু নেই, উনি বঙ্গবন্ধুকন্যা, এমন কোনও জিনিস নেই উনি বুঝবেন না, কাছাকাছি থেকে আপনাদেরকে সাক্ষী দিচ্ছি যে, আমি এতদিন ওনার সাথে সংসদে ছিলাম। উনাকে যদি বুঝায়ে বলা যায়, উনি বুঝবেন না এমন কোনও জিনিস নেই।”
আন্দোলনকারীদের তিনি আরও বলেন, “তবে আমার কাছে মনে হয় যে প্রক্রিয়ায় আপনারা (দাবি) আদায় করতে চাইছেন, এই প্রক্রিয়াটা আপনাদের সঠিক না, আপনাদের কাছে আমার একটা মাস সময় আপনারা (আন্দোলন) স্থগিত করেন, একটা মাস পরে সুপ্রিম কোর্টের আদেশের পরে আপনারা, কারণ আপনারা যেটা চাইছেন, আপনারা বলতে চাইছেন, আপনাদের এই, আপনাদের আন্দোলন সরকারের সাথে, আদালতের সাথে না। কিন্তু আপনাদের এই আন্দোলনের যেটা চান আপনারা এটা যদি আদালত থেকে আসে, তাহলে তো আপনাদের আর আন্দোলন করার দরকার পড়ে না।”
হবিগঞ্জ-৪ আসনের সংসদ সদস্য (এমপি) বলেন, “আমরা মানলাম যে আপনারা আদালতকে চাইছেন না। কিন্তু আদালতের মাধ্যমে আসতে পারে, প্রয়োজনে আমি আদালতে আইনজীবী হিসেবেও আমি থাকবো। থেকে যৌক্তিক সমাধানের চেষ্টা আমি করবো। এইটুকু আমি আপনাদেরকে বলে দিচ্ছি।”
ব্রিফিংয়ে কোটা আন্দোলনকারীরা যদি আদালতে আসেন, আপনি তাহলে (তাদের) আইনি সহায়তা দেবেন- সাংবাদিকের একটি কথার জবাবে সুমন ব্যাখ্যা করেন, “একজন আইনজীবী হিসেবে তাদের এই যৌক্তিক সংস্কারের জন্য যা যা বলা লাগে আমি তাদের পক্ষে বলবো। কিন্তু তাও আমি চাই, আপনারা আন্দোলনটা এইভাবে মুখোমুখি হয়ে সাধারণ মানুষের কষ্ট এবং এই রক্তাক্ত পরিবেশ আমরা দেখতে চাই না।”
গতকাল সোমবারের পরিস্থিতি অবলোকন করে তিনি বলেন, “আমি গতকালকের পরিস্থিতি দেখেই আপনাদের মুখোমুখি হলাম আপনাদের। আমি গতকালকের যে পরিস্থিতি যে দেখলাম, শুনেন (শোনেন), প্রতিটা দল বা সংগঠন সবসময় তো একই আদর্শের ওপর সব লোক থাকে না। তারা আদর্শের ব্যাত্যয় ঘটায়ে দেখা গেল কেউ কেউ অতিরিক্ত আবেগ দেখাচ্ছে, এইটা দেখাইতে গিয়া তো আলটিমেটলি পুরা দলেরই বদনাম হচ্ছে। বা ধরেন সাধারণ আন্দোলনকারীদের পক্ষে যদি কেউ ছাত্রলীগকে মারে বা অমুককে মারে তখন তাদেরও বদনাম হচ্ছে। আমার কথা হচ্ছে, সংঘর্ষের মধ্য দিয়া, সন্ত্রাসের মধ্য দিয়া, এগুলোতে কোনও সমাধান আসবে না। বরং আমরা আরও পিছায় যাবো। আমরা সামনের দিকে আগাচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বানানোর জন্য আমাদের সবাইকে একটু ধৈর্য ধরতে হবে।”
ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের সামনে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উদাত্ত কণ্ঠে সুমন বলেন, “আমি শুধু এক মাসের সময় চাইছি।”
অন্য এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার সুমন বলেন, “আমি তো বলছি না, আপনারা আন্দোলন একবারে বন্ধ করে দেন। আমি বলছি যে আপনারা এই এক মাস আপনারা আদালতের সিদ্ধান্ত দেখেন। প্রয়োজনে আমরা প্রাইম মিনিস্টারের (প্রধানমন্ত্রী) সাথে কথা বলি, কারণ উনি তো শুধু প্রাইম মিনিস্টার না, উনি বঙ্গবন্ধু-কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। উনারে বুঝায়ে বললে, আমি নিজে পার্সোনালি উনার কাছে গিয়ে দেখছি, উনারে বুঝায়ে বললে এমন কিছু নাই হয় না। আমাকে মৃত্যুর হুমকি দিছিল (দিয়েছিল), আমি প্রাইম মিনিস্টারকে গিয়ে বলছিলাম, উনি প্রায় তিন থেকে চারদিনের মধ্যে বাধ্য করেছেন আমাকে যারা হুমকি দিয়েছিল, তাদের সবাইকে ধরতে এবং যারা এগুলোর সঙ্গে ইনভলভ, কারণ আমি জানি উনারে বুঝাই বললে, কতটুকু বুঝানো যায়, এইজন্য এই অভিজ্ঞতা থেকে একজন এমপি হিসেবে আপনাদের কাছে আমি দাবি জানাচ্ছি, অযথা এই সন্ত্রাসের দিকে গিয়ে, আন্দোলনের দিকে গিয়ে, ভাঙাভাঙির দিকে গিয়ে, রক্তাক্ত অবস্থায় আমাদের কোনও সমাধান হয় না। কারণ আমরা, গত সপ্তাহে আপনারা জানেন, ৩ ঘণ্টা, সাড়ে ৩ ঘণ্টা, ৪ ঘণ্টা করে জ্যামে (যানজটে) মানুষ বসে আছে। আমরা তো কিছুটা এইগুলা (এগুলো) থেকে মুক্তি পাইতেছি, কেন আবার এইগুলাতে আমরা ফিরে যাবো?”
ব্রিফিংয়ে সাংবাদিক ব্যারিস্টার সুমনকে প্রশ্ন করেন, আপনি এত কিছু বললেন, কিন্তু কালকের যে পরিস্থিতি, তাতে আন্দোলনকারী যত না করছে, তার চেয়ে বেশি করেছে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা। তাদের প্রতি আপনার কোনও বক্তব্য আছে?
জবাবে এই সংসদ সদস্য বলেন, “আমার বক্তব্য হচ্ছে আমি তো বলছি, যেহেতু আমি ছাত্রলীগের সাবেক নেতা, ছাত্রলীগের তো সবাই তো সব পাবে, আমি বললাম না, অতি আবেগে অনেকে কালকের ঘটনাটা আমাকে কষ্ট দিছে (দিয়েছে)। এই কারণেই তো আমি আজকে এখানে এসে দাঁড়াইলাম। আমার কাছে মনে হইছে (হয়েছে) যে ছাত্রলীগ কালকে ছাত্রলীগ এবং সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে যা হইছে (হয়েছে) তা অত্যন্ত দুঃখজনক এবং এই দুঃখজনক পরিস্থিতি এড়াইতে হবে যেকোনওভাবে। এইটার জন্য এবং কালকে যা আহত হইছে (হয়েছে), আমি সরকারের কাছে দাবি জানাবো, পরিপূর্ণভাবে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা যারা যারা দায়ী কারণ আপনি যেই হোন না কেন আপনি আরেকজনকে মারতে পারবেন না। আপনি কোনও, আপনার সমস্যা থাকলে অথরিটির কাছে তুলে দিতে পারেন। কিন্তু এইটা ছাত্রলীগই হোক, অন্য যেই হোক- কেউ যদি আপনার মনে হয় রাষ্ট্রবিরোধী কাজ করতেছে, তো অন্যের ওপর হাত তোলাটা কোনওভাবেই কেউ মেনে নেবে না। আমি জানি, সরকার থেকে এই ধরনের আদেশ বা এরকম কোনওকিছু বলা নেই। অনেকে অতিআবেগে এই কাজটি করে থাকতে পারেন।”