মাত্রই শেষ হয়েছে এশিয়া কাপ। অন্যদিকে, ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়াকে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডও জিতেছে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে।
এশিয়া কাপ চলাকালীন বেশ কয়েকবার পরিবর্তন আসে আইসিসি ওয়ানডে টিম র্যাঙ্কিংয়ে। শীর্ষস্থান হারিয়ে আবারও শীর্ষে ফিরেছে পাকিস্তান। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া হারিয়েছে শীর্ষে যাওয়ার সুযোগ। বাংলাদেশও নেমে গিয়েছিল এক ধাপ নিচে। তবে ভারতকে হারিয়ে আবারও ৭ম স্থান ফিরে পেয়েছে সাকিবের দল।
আসন্ন নিউজিল্যান্ড সিরিজে বাংলাদেশের সামনে সুবর্ণ সুযোগ র্যাংকিংয়ে এগিয়ে যাওয়ার। এর আগে একবারই পাকিস্তানকে টপকে র্যাংকিংয়ের ছয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। কিউইদের ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করলে র্যাংকিংয়ে আবারও ছয়ে উঠে যাবে টাইগাররা। তখন টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৯। নিউজিল্যান্ডের কমে গিয়ে হবে ৯৬।
টাইগাররা যদি সিরিজ ২-১ এ জিতে তাহলে রেটিং হবে ৯৬। ব্ল্যাকক্যাপসদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯৮। অর্থাৎ অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হবে না।
বাংলাদেশ যদি ২-১ ব্যবধানে হারে তাহলে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট কমে হবে ৯৩। নিউজিল্যান্ডের রেটিং পয়েন্ট হবে ১০১। ঘরের মাঠে যদি টাইগাররা হোয়াইটওয়াশ হয় তাহলে আটে নেমে যাবে বাংলাদেশ। সাতে উঠে যাবে শ্রীলঙ্কা। ধবলধোলাইয়ের ক্ষেত্রে টাইগারদের রেটিং পয়েন্ট হবে ৯১ এবং ব্ল্যাকক্যাপসদের হবে ১০৪।
বর্তমান র্যাংকিং অনুযায়ী ৯৪ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে সাতে অবস্থান করছে বাংলাদেশ। ৯২ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে টাইগারদের ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে লঙ্কানরা। ৮০ রেটিং নিয়ে নয় নম্বরে রয়েছে আফগানিস্তান। দশে অবস্থান করা দুইবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজের রেটিং পয়েন্ট ৬৮।
র্যাংকিংয়ে চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ অবস্হানে আছে যথাক্রমে দক্ষিণ আফ্রিকা, ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড। ভারতের অবস্থান দুই নম্বরে। ১১৫ রেটিং নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে দলটি। ভারতের সমান রেটিং (১১৫) নিয়ে প্রথম স্থানে রয়েছে বাবর আজমরা।