তিন শীর্ষ ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ না থাকা সত্বেও স্বাগতিক বাংলাদেশকে আসন্ন টেস্ট সিরিজে হালকাভাবে নিতে রাজি নন সফরকারী পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।
ইতোমধ্যে সিরিজ থেকে ছিটকে গেছেন ওপেনার তামিম ইকবাল। অপরদিকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অপরাজিত ১৫০ রান করা মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ অবসর নিয়েছেন টেস্ট থেকে। ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে না পারায় সিরিজের প্রথম টেস্টে অংশ নিতে পারছেন না অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান। দ্বিতীয় টেস্টও মিস করতে পারেন তিনি।
বাবর আজম আজ সাংবাদিকদের বলেন,‘ পার্থক্য হচ্ছে তারা স্বাগতিক দল। তাদেরকে আমরা হাল্কাভাবে নিতে পারি না। এটি ঠিক যে দলটি তারণ্য নির্ভর। তবে নিজেদের হোম কন্ডিশনে খেলতে যাচ্ছে। তারা আমাদের কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দিতে পারে, তাই আমাদেরকে মনোযোগী হতে হবে। দলের প্রতি আমার পুর্ন আস্থা রয়েছে। আমাদের ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে, তাতে স্বাভাবিকভাবেই ফল পাওয়া যাবে। আমরা কঠিন ক্রিকেট খেলবো। ’
বাবর আজমের নেতৃত্বে পাকিস্তান সব ফর্মেটের ক্রিকেটেই ভাল করছে। আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করলেও দক্ষিন আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয়লাভ করেছে পাকিস্তান। ব্যক্তিগত সাফল্যের চেয়ে দলকে অগ্রাধিকার দেয়াই পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সফলতার মুল কারণ বলে উল্লেখ করেন সফরকারী অধিনায়ক।
বাবর আজম বলেন,‘ সবাই যদি নিজ নিজ পজিশনে সঠিক ভাবে কাজটা করে এবং দায়িত্ব নিয়ে নিজের সেরাটা দিয়ে খেলে, তাহলে নেতৃত্ব দেয়াটা সহজ হয়ে যায়। আপনি যখন একই দলে নিয়মিত খেলবেন, তখন দলটি ধারাবাহিক হয়ে উঠে। আমাদেরকে ক্রিকেটারদের সহযোগিতা করতে হবে। ব্যক্তিগত খেলার সংস্কৃতি পরিহার করে আমাদেরকে দলবদ্ধ ভাবে খেলতে হবে। কারণ কেউ দলের উর্ধ্বে নয়। তাই সবকিছুর আগে দলকে প্রাধান্য দিতে হবে, এরপর ব্যক্তিগত বিষয়ে দৃস্টি দিতে হবে।’
টি-২০ সিরিজ ও টেস্ট সিরিজে খেলার মধ্যে সময়ের ব্যবধান কম থাকায় কিছুটা অসন্তুষ্ট পাকিস্তান অধিনায়ক। তবে পেশাদার দল হিসেবে যত দ্রুত সম্ভব নতুন ফর্মেটের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে উল্লেখ করেন তিনি।
বাবর আজম বলেন,‘ আমরা যদিও প্রস্তুতির জন্য কম সময় পেয়েছি, তবে টেস্ট ক্রিকেট অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন। আমার ধারনা টেস্ট ক্রিকেটাররা একটি সেশন সম্পন্ন করেই এখানে এসেছেন এবং তারা এর সদ্ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন। আমার মতে প্রস্তুতির জন্য সময় কম হয়েছে, তাই যত দ্রুত সম্ভব মানিয়ে নেয়া যায় ততই ভাল।’ নিতে রাজি নন সফরকারী পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম।
ইতোমধ্যে সিরিজ থেকে ছিটকে গেছেন ওপেনার তামিম ইকবাল। অপরদিকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অপরাজিত ১৫০ রান করা মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ অবসর নিয়েছেন টেস্ট থেকে। ফিটনেস পরীক্ষায় উত্তীর্ন হতে না পারায় সিরিজের প্রথম টেস্টে অংশ নিতে পারছেন না অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান। দ্বিতীয় টেস্টও মিস করতে পারেন তিনি।
বাবর আজম আজ সাংবাদিকদের বলেন,‘ পার্থক্য হচ্ছে তারা স্বাগতিক দল। তাদেরকে আমরা হাল্কাভাবে নিতে পারি না। এটি ঠিক যে দলটি তারণ্য নির্ভর। তবে নিজেদের হোম কন্ডিশনে খেলতে যাচ্ছে। তারা আমাদের কঠিন পরীক্ষায় ফেলে দিতে পারে, তাই আমাদেরকে মনোযোগী হতে হবে। দলের প্রতি আমার পুর্ন আস্থা রয়েছে। আমাদের ধৈর্য্য ধারণ করতে হবে, তাতে স্বাভাবিকভাবেই ফল পাওয়া যাবে। আমরা কঠিন ক্রিকেট খেলবো। ’
বাবর আজমের নেতৃত্বে পাকিস্তান সব ফর্মেটের ক্রিকেটেই ভাল করছে। আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের প্রথম আসরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করলেও দক্ষিন আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে জয়লাভ করেছে পাকিস্তান। ব্যক্তিগত সাফল্যের চেয়ে দলকে অগ্রাধিকার দেয়াই পাকিস্তানের সাম্প্রতিক সফলতার মুল কারণ বলে উল্লেখ করেন সফরকারী অধিনায়ক।
বাবর আজম বলেন,‘ সবাই যদি নিজ নিজ পজিশনে সঠিক ভাবে কাজটা করে এবং দায়িত্ব নিয়ে নিজের সেরাটা দিয়ে খেলে, তাহলে নেতৃত্ব দেয়াটা সহজ হয়ে যায়। আপনি যখন একই দলে নিয়মিত খেলবেন, তখন দলটি ধারাবাহিক হয়ে উঠে। আমাদেরকে ক্রিকেটারদের সহযোগিতা করতে হবে। ব্যক্তিগত খেলার সংস্কৃতি পরিহার করে আমাদেরকে দলবদ্ধ ভাবে খেলতে হবে। কারণ কেউ দলের উর্ধ্বে নয়। তাই সবকিছুর আগে দলকে প্রাধান্য দিতে হবে, এরপর ব্যক্তিগত বিষয়ে দৃস্টি দিতে হবে।’
টি-২০ সিরিজ ও টেস্ট সিরিজে খেলার মধ্যে সময়ের ব্যবধান কম থাকায় কিছুটা অসন্তুষ্ট পাকিস্তান অধিনায়ক। তবে পেশাদার দল হিসেবে যত দ্রুত সম্ভব নতুন ফর্মেটের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে হবে উল্লেখ করেন তিনি।
বাবর আজম বলেন,‘ আমরা যদিও প্রস্তুতির জন্য কম সময় পেয়েছি, তবে টেস্ট ক্রিকেট অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন। আমার ধারনা টেস্ট ক্রিকেটাররা একটি সেশন সম্পন্ন করেই এখানে এসেছেন এবং তারা এর সদ্ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন। আমার মতে প্রস্তুতির জন্য সময় কম হয়েছে, তাই যত দ্রুত সম্ভব মানিয়ে নেয়া যায় ততই ভাল।’