দোকান খুলেছে সীমিত, দামে দিশেহারা ক্রেতা

নিজস্ব প্রতিবেদক

মে ৪, ২০২২, ০৯:২১ পিএম

দোকান খুলেছে সীমিত, দামে দিশেহারা ক্রেতা

ঈদের ছুটির রেশ এখনও কাটেনি। রাজধানীর কাঁচা বাজারের সব দোকান এখনও খোলেনি। ক্রেতার সংখ্যাও খুবই কম। ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি কম থাকলেও পণ্যের দাম চড়া। ফলে যারা খুব প্রয়োজনে বাজারে আসছেন তাদের চড়া দামে পণ্য কিনতে হচ্ছে। বুধবার রাজধানীর কিছু বাজারের চিত্র এমনই ছিল।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি শসা ৬০ টাকা, বেগুন (লম্বা) ৮০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, বরবটি ৭০ টাকা, পটোল ৮০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৬০ টাকা, কাঁচামরিচ ১৬০ টাকা, লাউ (মাঝারি ১টি) ৬০ টাকা, চালকুমড়া (ছোট ১টি) ৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

ঈদের পাঁচ দিন আগে গত বৃহস্পতিবার শসা ৪০ টাকা, বেগুন (লম্বা) ৭০ টাকা, করলা ৬০ টাকা, বরবটি ৬০ টাকা, পটোল ৬০ টাকা, ঢ্যাঁড়স ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ ১৩০-১৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছিল। আর মাঝারি আকারের প্রতিটি লাউ ৫০ টাকা এবং চালকুমড়া (ছোট ১টি) ৩০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

বাজারে প্রতি কেজি সোনালিকা (কক) ৩১০-৩২০ টাকা ও ব্রয়লার মুরগি ১৮০-১৮৫ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। মুরগির দাম না বাড়লেও, প্রতি হালিতে ২ টাকা ও এক ডজনে ৫ টাকা বেড়ে গেছে ফার্মের মুরগির ডিমের দাম। আজকে প্রতি হালি ৩৬ টাকা ও প্রতি ডজন ১০৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

সবকিছুর পাশাপাশি দেশি পেঁয়াজ এবং চীনা আদা ও রসুনের দাম বেড়ে গেছে। প্রতি কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫ টাকা কেজি দরে। আর চীনা আদায় কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে ১২০ টাকা এবং রসুনে ১০ টাকা বেড়ে ১২০ টাকা হয়েছে।

Link copied!