ইসি আয়োজিত প্রথম সংলাপে আমন্ত্রণ পেয়েও অংশ নেননি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক নুরুল আমিন ব্যাপারী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান উপাচার্য আখতারুজ্জামান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ফারজানা ইসলাম, নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আতিকুল ইসলাম, ইউল্যাবের অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ইমতিয়াজ আহমেদ, আসিফ নজরুল, মোহাব্বত খান, মোবাশ্বের মোনেম, ফেরদৌস হাসান ও তাসনিম আরিফা সিদ্দিকী এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক সামছুল ইসলাম।
তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ শারীরিক অসুস্থতা ও ব্যক্তিগত কাজ থাকায় সংলাপে অংশ নিতে পারবেন না বলে আগেই ইসিকে জানিয়েছিলেন। আর আমন্ত্রিতদের মধ্যে দুজন ছিলেন দেশের বাইরে। অংশ না নেওয়া কয়েকজন জানিয়েছেন, সংলাপে অংশ নিয়ে কার্যত কোন লাভ হবে না বলে তারা সংলাপে যাননি।
দায়িত্ব নেওয়ার ১৫ দিনের মাথায় নির্বাচন কমিশন বোরবার ৩০ জন শিক্ষাবিদকে প্রথম সংলাপের জন্য আমন্ত্রণ জানায়। সংলাপে মাত্র ১৩ জন শিক্ষাবিদ অংশ নেন। ইসির জনসংযোগ শাখা থেকে জানানো হয়েছে, আগামী ২২ মার্চ বিশিষ্টজনদের সঙ্গে এবং ৩০ মার্চ গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে বসতে পারে ইসি। অন্য মহলের সঙ্গে কবে নাগাদ বসবে, তা এখনো চূড়ান্ত হয়নি।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনকে নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। পরদিন তারা শপথ নিয়ে প্রথম অফিস করেন ২৮ ফেব্রুয়ারি।