যেমন সুস্বাদু, তেমনি স্বাস্থ্যকর, ফল হিসেবেও সহজপ্রাপ্য, এ ফলের নাম কলা। কাঁচা হোক আর পাকা, সবভাবে খাওয়া যায় কলা। কিন্তু কলার খোসা? বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কলা খাওয়ার পর খোসার জায়গা হয় ময়লার বাক্সে। কিন্তু ফেলে না দিয়ে দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করলে এই কলার খোসাই হয়ে উঠতে পারে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।
নিয়মিত পলিশ না করলে নতুন জুতার অবস্থা হতে পারে বেহাল। সেই জুতা ঠিক করতে আপনাকে বাক্স–পেটরা খুলে বসতে হবে না। কিংবা ছুটতে হবে না চর্মকারের কাছে। একটা কলার খোসা নিন। ভেতরের অংশ দিয়ে পলিশ করে ফেলুন জুতা। দেখবেন একেবারে নতুনের মতো চকচক করছে। এ ক্ষেত্রে পাকা কলার খোসা থেকে কাঁচা কলার খোসা বেশি কার্যকর।
কলার মতো এর খোসাও অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন এ, বি, সি ও ই–সমৃদ্ধ। শুষ্ক ত্বকের জন্য বেশ উপকারী। বিশেষত শীতকালে পায়ের গোড়ালির শুষ্ক ত্বকের জন্যও কলার খোসা উপকারী।