দুবাইয়ে ম্যাচটি জিততে পাকিস্তানকে ১২ বলে ২৪ রান করতে হবে। আসিফ আলি ফিনিশার হিসেবে বিখ্যাত। তিনি আফগানিস্তানের করিম জান্নাতের ১৯তম ওভারে প্রথম, তৃতীয়, পঞ্চম ও ৬ষ্ঠ বলে ছক্কা হাঁকিয়ে পাকিস্তানকে জেতান। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আফগানিস্তানকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান। টানা ৩ জয় নিয়ে সেমিফাইনালের একেবারে কাছে ২০০৯ সালের শিরোপাধারীরা।
আফগানিস্তান দারুণ লড়াই করেছে। টসে জিতে ব্যাট নেয় তারা। ৭৬ রানে ৬ উইকেট হারানো দলটি ১৪৭ করে ফেলে। নবি ও নাইব সমান ৩৫ রান করে করেন। ইমাদ ২টি উইকেট নেন। আর শাহেনশাহ, হাসান, রৌউফ ও সাদাব ১টি করে উইকেট শিকার করেছিলেন।
বাবর আজম ৪৭ বলে ৫১ রানে ফিরে গেলে চাপে পরে পাকিস্তান। আর ফখর ৩০ রান করে এগিয়ে দিয়েছিলেন আগে। অভিজ্ঞ শোয়েব মালিক ১৯ রানে আউট হলে আফগানিস্তান ম্যাচটি ফিফটি ফিফটি করে ফেলে। আসিফ আলি এসে ৭ বলে ২৫ রান করে দলকে জয়ের বন্দরে নোঙর করান। রশিদ খান ২৬ রানে পেয়েছেন ২টি উইকেট।
পাকিস্তান এই বিশ্বকাপে ভারত, নিউজিল্যান্ডের পর হারাল আফগানিস্তানকে। ৩ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট তাদের। সেমিফাইনালে যাওয়ার খবরটির অপেক্ষা। কারণ অন্য দলগুলোর পারফরম্যান্স দেখে তারপর বিচার।