বঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনি রাশেদ চৌধুরীকে ফিরিয়ে আনার জন্য আবারও চিঠি দিতে অনুরোধ করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছরে উন্নয়নের ক্ষেত্রে কোনো বাধা বিপত্তি থাকলে সেক্ষেত্রে আলোচনা করতেও রাজি আছে বাইডেন সরকার।
বৃহস্পতিবার বাংলাদেশেন বনিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস সচিবালয়ে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে এসব কথা হয়েছে বলে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের জানান আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যদের হত্যাকারী রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্র পালিয়ে আছেন।তাকে ফিরিয়ে দেওয়ার দাবি করেছি। রাষ্ট্রদূতকে পরিষ্কার বলা হয়েছে এ দাবির বিষয়ে।”
আনিসুল হক আরও বলেন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত বিষয়টিকে একটা বার্নিং ইস্যু মন্তব্য করেন।এসব ইস্যু দ্রুত ফয়সালা করা দরকার বলে মার্কিন রাষ্ট্রদূত মন্তব্য করেন।”
আইনমন্ত্রীবলেন, “এই স্যুতে দু'দেশের সম্পর্কে নেতিবাচক অবস্থা তৈরি হোক সেটি রাষ্ট্রদূতও চান না।এবিষয় নিয়ে কিছু মডালিটির আলাপ হয়েছে উল্লেখ করে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘সেই মডালিটি অনুসারে এগিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, “ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্ট নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। এই আইন বাকস্বাধীনতা কিংবা সংবাদপত্রের স্বাধীনতা খর্ব করার জন্য করা হয়নি। এটা করা হয়েছে সাইবার নিরাপত্তার জন্য।”