জুন ২৮, ২০২২, ০৯:১০ পিএম
মেট্রোরেল লাইন-৫ প্রকল্পের জন্য ঋণ চুক্তি সই হয়েছে। চুক্তির আওতায় জাপান সরকার প্রায় ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকার ঋণ এবং প্রায় ৯ কোটি ২৮ লাখ টাকার অনুদান দেবে।
মঙ্গলবার জাপান ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) মধ্যে ভার্চুয়ালি এ চুক্তি দুটি সই হয়।
মেট্রোরেল লাইন-৫ প্রকল্পের মোট ব্যয় ৪১ হাজার ২৩৮ কোটি টাকা। প্রকল্পের আওতায় ১৩ দশমিক ৫০ কিলোমিটার পাতাল মেট্রোরেল এবং ৬ দশমিক ৫০ কিলোমিটা উড়াল মেট্রোরেল নির্মাণ করা হবে। নতুন এই মেট্রোরেল গাবতলী হয়ে ভাটারা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার দৈর্ঘের লাইনটির ১৪ কিলোমিটার হবে পাতাল রুট; বাকি ছয় কিলোমিটার এলিভেটেড রুট। ফলে একই রুটে পাতাল ও উড়াল ব্যবস্থার সমন্বয়ে মেট্রোরেল হবে। প্রস্তাবিত এমআরটি রুট-৫ (নর্দান রুট) এ ১৪টি স্টেশন থাকবে। এর মধ্যে নয়টি স্টেশন হবে আন্ডারগ্রাউন্ডে অর্থাৎ মাটির নিচে। আর বাকি পাঁচটি স্টেশন থাকবে মাটির ওপরে।
প্রস্তাবিত পাতাল স্টেশনগুলো হচ্ছে- হেমায়েতপুর, বালিয়াপুর, মধুমতি, আমিনবাজার, গাবতলী, দারুসসালাম, মিরপুর-১, মিরপুর-১০, মিরপুর-১৪। অন্যদিকে কচুক্ষেত, বনানী, গুলশান-২, নতুনবাজার, ভাটারা স্টেশনগুলো হবে উড়াল।
ঢাকা ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট (লাইন-৫): নর্দার্ন রুট প্রকল্পের পরিচালক আফতাব হোসেন খান বলেন, প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশ ও জাপানর সরকারের মধ্যে ঋণচুক্তি সই হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ১১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা।