জানুয়ারি ১, ২০২৩, ০৯:৫৪ এএম
ডিএমপির নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও ফটকা আর আতশবাজিতেই বর্ষবরণ করেছে নগরবাসী। শনিবার সন্ধ্যা থেকেই রাজধানীর অধিকাংশ এলাকায় ফানুস উড়তে দেখা যায়। রাত ১২টা বাজার সঙ্গে আতশবাজি, ফানুস উড়িয়ে নতুন বছরকে স্বাগত জানায় ঢাকাবাসী। সেই সাথে পটকার শব্দে প্রকম্পিত হয়েছে বিভিন্ন এলাকা।
গত বছর থার্টি ফার্স্ট নাইটে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ফানুস থেকে আগুন লাগে। আর এ কারণেই ডিএমপি কমিশনার কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন এ বিষয়ে। নিষেধ করেন ফানুষ ওড়াতে, আতশবাজি ফোটাতে।
শনিবার (৩১ ডিসেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক বলেছিলেন, থার্টি ফার্স্টে উন্মুক্ত স্থানে কোনো আয়োজন করা যাবে না। কোথাও কোনো ডিজে পার্টি হবে না। কোথাও আতশবাজি-পটকা ফোটানো যাবে না, ফানুস ওড়ানো যাবে না। ফানুস উড়ালে প্রয়য়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কিন্তু এর উল্টো চিত্র দেখা গেছে রাজধানীতে।
প্রায় প্রতিটি বাসার ছাদেই ভবনের বাসিন্দারা ভিড় করেন ফানুস-আতশবাজি উড়িয়ে ইংরেজি নতুন বছরকে বরণ করতে। বিকট শব্দ ও ফানুসের আগুনে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাখিদের আতঙ্কিত হয়ে ডাকাডাকি করতে গেছে। শহরের অলিগলিতে অনেক কুকুর-বিড়ালদেরও আতঙ্কিত হয়ে ছুটোছুটি করতে দেখা গেছে।
চকবাজার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল কাইয়ুম বলেন, আতশবাজি, পটকা, ফানুস ওড়ানোতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। পুলিশ-র্যাব কাজ করছে। আমরা মোবাইল কোর্টও চালিয়েছি।