ডিসেম্বর ২৭, ২০২৩, ০৭:০২ এএম
স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য লক্ষ্যমাত্রা থেকে শুরু করে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং রূপরেখা রয়েছে আওয়ামী লীগের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ইশতেহারে। এখানে সবচেয়ে গুরুত্ব প্রদান করা হয়েছে তরুণদের। ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের জন্য ২০০৮ সালে ঘোষিত `দিন বদলে সনদ`-এ যেভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন সজীব ওয়াজেদ। স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের ভিত্তি স্থাপন করা আওয়ামী লীগের এবারের নির্বাচনী ইশতেহারেও প্রযুক্তিগত বিষয় এবং পরিকল্পনায় সহযোগিতা করেছেন সজীব ওয়াজেদ।
সম্প্রতি সেন্টার ফর রিসার্চ এন্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) আয়োজিত `লেটস টক উইথ শেখ হাসিনা` অনুষ্ঠানে ইশতেহার নিয়ে বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রমের বিষয় কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। সেখানে তিনি জানান, স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের জন্য খুঁটিনাটি বিষয়গুলো নিয়ে তিনি পরামর্শ নিয়েছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদের কাছ থেকে।
ধারণা করা হচ্ছে ২০০৮ সালের দিন বদলের সনদ এর ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রকল্পের পেছনে সবচাইতে বড় ভূমিকা রাখা সজীব ওয়াজেদ স্মার্ট বাংলাদেশের রূপরেখা বাস্তবায়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন। চলতি বছরের নভেম্বর মাসে তরুণদের সঙ্গে এক লেটস টক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সজীব ওয়াজেদ। সেখানে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ নিয়ে সরকারের নীতি নির্ধারণী বিভিন্ন খুঁটিনাটি বিষয়ে তিনি আলোচনা করেন তরুণদের সঙ্গে। সেই সঙ্গে তরুণদের বেশ কিছু পরামর্শ নোট করে নিয়ে যান তিনি। ধারণা করা হচ্ছে, এই বিষয়গুলো নিয়েও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেন তিনি।
এদিকে তরুণদের সঙ্গে আয়োজিত লেটস টক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমান প্রজন্মের প্রতিনিধদের কাছ থেকে তাদের বিভিন্ন চাওয়া পাওয়া এবং পরামর্শের কথা শোনেন। সেইসঙ্গে বেশ কিছু পরামর্শ তিনি নোট করেও নিয়ে যান। মূলত তরুণদের মতামতকে প্রাধান্য দিয়েই স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের এই ইশতেহার প্রণয়ন করেছে আওয়ামী লীগ। যেখানে তরুণদের কর্মসংস্থান, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং প্রযুক্তির উৎকর্ষে তরুণদের সংযুক্ত করার বিষয়ে অসংখ্য কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। ২০০৮ সালে ঘোষিত দিন বদলের সনদ বাস্তবায়নের পর এবার স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণের রূপকল্প গ্রহণ করেছে আওয়ামী লীগ।