ফেব্রুয়ারি ৩, ২০২৩, ১০:১০ এএম
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মো. মেজবাউল হক বলেছেন, আসছে রমজানে ভোজ্যতেল, চিনি, খেজুর, পেঁয়াজ ও ছোলাসহ ভোক্তাদের প্রয়োজনীয় নিত্যপণ্য সংগ্রহে কোনো ঘাটতি হবে না। বাজার স্বাভাবিক রাখতে প্রয়োজন মতো এ সব পণ্যের এলসি খোলা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বাংলাদেশ ব্যাংক সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র বলেন, রমজানে সাধারণত ভোজ্যতেল, চিনি, খেজুর, পেঁয়াজ ও ছোলা এই পাঁচটি পণ্য সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয়। এ সব পণ্য যাতে কোনো ঘাটতি না হয় সে জন্য গত জানুয়ারি পর্যাপ্ত পরিমাণ এলসি খোলা হয়েছে। এ এলসির পণ্য আগামী রমজানের আগেই বাজারে আসবে। এলসির পরিমাণ গত বছরের রমজানের আগের খোলা এলসির চেয়ে অনেক বেশি।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ছোলার এলসি খোলা হয়েছে ২ লাখ ২৪ হাজার ৫৬৬ মেট্রিক টন। গত বছর এর পরিমাণ ছিল ২ লাখ ৬৫ হাজার ৫৯৬ মেট্রিক টন। জানুয়ারিতে পেঁয়াজের এলসি খোলা হয়েছে ৪২ হাজার ৫৬২ মেট্টিক টন, যা গত বছর ছিল ৩৬ হাজার ২২৫ মেট্রিক টন। সদ্য বিদায়ী জানুয়ারি মাসে খেজুরের এলসি খোলা হয়েছে ২৯ হাজার ৪৮১ মেট্রিক টন। ২০২২ সালের জানুয়ারিতে খেজুরের এলসি খোলা হয়েছিল মাত্র ১৬ হাজার ৪৯৮ মেট্রিক টন।
রোজার আগেই আমাদের এসব পণ্য চলে আসবে। এজন্য কোনো নীতিসহায়তার প্রয়োজন হলে সেটাও দেওয়া হবে।