নির্বাচনী প্রচারণায় মোটরসাইকেল থেকে শুরু করে বাস-ট্রাক এমনকি ব্যক্তিগত কোনো গাড়ি ব্যবহার করা যাবে না। সেই চাইলেই কেউ যখন তখন জনসভাও করতে পারবে না। এদিকে দুপুর ২টার আগে ব্যবহার করা যাবে না মাইক কিংবা সাউন্ডবক্স।
সোমবার নির্বাচন কমিশন এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নির্বাচনী আচরণবিধির বেশ কয়েকটি দিক তুলে ধরেছে।
কী কী আছে নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে নির্বাচনী আচরণবিধিতে-
• অর্থ, অস্ত্র, পেশীশক্তি, স্থানীয় প্রভাব বা সরকারি ক্ষমতার দ্বারা নির্বাচন প্রভাবিত করা যাবে না
• নির্বাচনী জনসভা বা মিছিলের দিন, সময় ও স্থান সম্পর্কে পূর্বেই স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অবহিত করতে হবে
• জনগণের চলাচলে বিঘ্ন সৃষ্টি করে কোন সড়কে পুলিশ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকে জনসভা করা যাবে না
• কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট ও হ্যান্ডবিলের উপর অন্য কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর পোস্টার, লিফলেট ও হ্যান্ডবিল ইত্যাদি লাগানো যাবে না
• সরকারি ডাকবাংলো, রেস্ট হাউস, সার্কিট হাউস বা কোন সরকারি কার্যালয়কে কোন প্রার্থীর প্রচারের স্থান হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না
• কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহৃতব্য পোস্টার সাদা-কালো রঙের হতে হবে এবং এর আয়তন অনধিক ৬০ (ষাট) সেন্টিমিটার X ৪৫ (পঁয়তাল্লিশ) সেন্টিমিটার এবং ব্যানার সাদা-কালো রঙের ও আয়তন অনধিক ৩ (তিন) মিটার X ১ (এক) মিটার হতে হবে
• নির্বাচনী এলাকায় মাইক বা শব্দের মাত্রা বর্ধনকারী অন্যবিধ যন্ত্রের ব্যবহার দুপুর ২ (দুই) ঘটিকা হতে রাত ৮ (আট) ঘটিকার মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখতে হবে
• কোন প্রার্থীর পক্ষে ট্রাক, বাস, মোটর সাইকেল কিংবা অন্য কোন যানবাহন সহকারে মিছিল কিংবা মশাল মিছিল বের করা যাবে না
• নির্বাচনী প্রচারণাকালে কোন ধরনের তিক্ত, উসকানিমূলক এবং ধর্মানুভূতিতে আঘাত লাগে এমন কোন বক্তব্য প্রদান করা যাবে না।
• কোন নাগরিকের জমি, ভবন বা অন্য কোন স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তির কোনরূপ ক্ষতিসাধন করা যাবে না।