এপ্রিল ৩০, ২০২৩, ০৭:১০ পিএম
টাঙ্গাইলের সখীপুরে এক বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুর পর নারী ইউএনওর মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শনে (গার্ড অব অনার) বাধা দিয়েছেন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী।
শনিবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ খানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শনের প্রস্তুতির সময় সখীপুর পিএম পাইলট মডেল গভ. স্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় তিনি নারী ইউএনওর পরিবর্তে একজন পুরুষ কর্মকর্তাকে দিয়ে গার্ড অব অনার দিতে বলেন। এরপর ইউএনও চলে গেলে ওই বীর মুক্তিযোদ্ধার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ খান শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সখীপুর বাজারের নিজ বাড়িতে মারা যান। শনিবার দুপুরে আব্দুল হামিদ খানের জানাজার আগে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শনের জন্য (গার্ড অব অনার) সেখানে যান সখীপুরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারজানা আলম। এ সময় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী গার্ড অব অনার দিতে ইউএনওকে বাধা দেন। সেইসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী একজন পুরুষ কর্মকর্তাকে দিয়ে গার্ড অব অনার দিতে বলেন। এরপর ইউএনও তার দল নিয়ে জানাজার স্থান থেকে একটু দূরে অবস্থান নিলে মুক্তিযোদ্ধার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে কাদের সিদ্দিকী চলে যাওয়ার পর জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ইউএনওর নেতৃত্বেই রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শনের পর ওই মুক্তিযোদ্ধাকে দাফন করা হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হামিদ খান শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে সখীপুর বাজারের নিজ বাড়িতে মারা যান। শনিবার দুপুরে আব্দুল হামিদ খানের জানাজার আগে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদর্শনের জন্য (গার্ড অব অনার) সেখানে যান সখীপুরের উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) ফারজানা আলম। এ সময় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী গার্ড অব অনার দিতে ইউএনওকে বাধা দেন। সেইসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী একজন পুরুষ কর্মকর্তাকে দিয়ে গার্ড অব অনার দিতে বলেন। এরপর ইউএনও তার দল নিয়ে জানাজার স্থান থেকে একটু দূরে অবস্থান নিলে মুক্তিযোদ্ধার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে কাদের সিদ্দিকী চলে যাওয়ার পর জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ইউএনওর নেতৃত্বেই রাষ্ট্রীয় সম্মান প্রদর্শনের পর ওই মুক্তিযোদ্ধাকে দাফন করা হয়।
জানাজার আগে ইউএনও ফারজানা আলমের উদ্দেশে কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, ‘নারীদের জানাজায় শামিল হওয়া ও গার্ড অব অনার দেওয়ার সুযোগ নেই। তিনি এখানে এসে মুক্তিযোদ্ধার লাশের সঙ্গে বেয়াদবি করেছেন। যদি এখন বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতেন, তাহলে এখানকার অনেক কর্মকর্তাকে ঢাকায় পাঠাতাম।’ ওই ইউএনওকে এক দিনের মধ্যে সখীপুর থেকে সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।