রাজধানীতে সিএনজিচালিত বাসের সংখ্যা ৩.২৬ শতাংশ। তবে বাস অনুযায়ী রাস্তা নাই, যাত্রী অনুযায়ী বাস নাই। বুধবার (১০ নভেম্বর) রাজধানীর ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতির কার্যালয়ে বাসভাড়া পুনর্নির্ধারণ ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির মহাসচিব খন্দকার এনায়েত।
তিনি বলেন, সম্প্রতি জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমরা এবং বিআরটিএ স্বমন্বয় করে ভাড়া বৃদ্ধি করি। যা বর্তমানে রাজধানীর গণপরিহনে কিলোমিটারে ২.১৫ পয়সা ও দূরপাল্লার ভাড়া নির্ধারণ হয় ১.৮০ পয়সা।
তিনি আরও বলেন, ভাড়া বৃদ্ধির পরেও যদি কোন গাড়ি অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি রাজধানীতে বিআরটিএ ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক চলমান অভিযানে আমাদের পক্ষ থেকে ১১ টি ভিজিলেস কমিটি কাজ করবে।
সংবাদ সম্মেলনে সিএনজিচালিত বাসের সংখ্যা জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত দুইদিনের অনুসন্ধানে ১২০ কোম্পানির ৬০০০ হাজার গাড়ির মধ্যে ১৯৬ টি গাড়ি পাওয়া যায়। যা মোট চলাচল বাসের ৩.২৬ শতাংশ। এখন থেকে সড়কে প্রতিটি ডিজেলচালিত গাড়িতে আলাদা স্টিকার ও সিএনজিচালিত গাড়িতে স্টিকার লাগানো থাকবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি ও শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ওসমান গনিসহ অন্যান্য নেতারা।