মে ২, ২০২৪, ০১:০০ পিএম
থাইল্যান্ড সফর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মাইলফলক বলে উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৃহস্পতিবার (২ মে) দুপুরে রাজধানীতে প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন গণভবনে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটি আমাদের দুই দেশের মধ্যে ফলপ্রসূ অংশীদারিত্বের একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে।”
তিনি আরও বলেন, “সফরে দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধিসহ, মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা শুরুর বিষয়ে অগ্রগতি, আন্তঃযোগাযোগ বৃদ্ধিসহ আরও বিভিন্ন বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক সুদৃঢ়করণে বিশেষ গুরুত্ব পালন করবে। ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশের আসিয়ানের সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনারের প্রার্থীতা লাভের জন্য এই সফর উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়।”
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, “নিরবচ্ছিন্ন আঞ্চলিক যোগাযোগের মাধ্যমে অর্থনৈতিক উন্নয়নের লক্ষ্যে থাইল্যান্ডের রানং বন্দর ও চট্টগ্রাম বন্দরের মধ্যে সরাসরি কোস্টাল শিপিং দ্রুত চালুর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ-থাইল্যান্ডের অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করতে আমরা একমত পোষণ করি। সেই সঙ্গে আঞ্চলিক সহযোগিতা সুদৃঢ়করণে ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড বাংলাদেশের যোগদানের বিষয়ে আমাদের প্রত্যাশা পুনর্ব্যক্ত করি।”
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে সহায়তার বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে অনুষ্ঠিত আলোচনা থাইল্যান্ডকে দ্বিপাক্ষিকভাবে এবং আঞ্চলিক জোট আসিয়ানে রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসনে জোরালো অবস্থান নেওয়ায় সহায়তা করবে মর্মে আমি আশাবাদী।”