গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করা খুলনা মেট্রোপলিটন (কেএমপি) পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার খন্দকার লাবনীর (৪০) দাফন সম্পন্ন হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা ৪০ মিনিটে একই উপজেলার রালিদহ গ্রামের নিজ বাড়ির পাশে পারিবারিক কবরস্থানে এ পুলিশ কর্মকর্তাকে দাফন করা হয়।
ময়নাতদন্ত শেষে লাবনীর লাশ প্রথমে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় সারঙ্গদিয়া গ্রামে নেওয়া হয়।
সেখানে গোসল শেষে রাত ৮টায় বরালিদহ গ্রামে তার প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। রাত সাড়ে ১০টায় বরালিদহ গ্রামে অনুষ্ঠিত হয় দ্বিতীয় জানাজা।
বৃহস্পতিবার সকালে সারঙ্গদিয়া গ্রাম থেকে লাবনীর লাশ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনার ৩ ঘণ্টা পর মাগুরা পুলিশ লাইনে কর্মরত অবস্থায় নিজ নামে ইস্যুকৃত শটগানের গুলিতে আত্মহত্যা করেছেন কনস্টেবল মাহমুদুল হাসান (২২)। এক সময় তিনি খন্দকার লাবণীর দেহরক্ষী ছিলেন। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দুই মৃত্যুতে কোনো যোগসূত্র আছে কিনা তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।