গত ১ এপ্রিল ইরানের হামলার পর থেকে পাল্টা জবাব দেওয়ার জন্য উদ্গ্রীব হয়ে আছে ইসরায়েল। বিষয়টি নিয়ে দেশটির যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে ইরানকে পাল্টা জবাব দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েল।
সোমবার (১৫ এপ্রিল) বিকেলে যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে, ইরানের ব্যাপক ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন নিক্ষেপের জবাব দেওয়া হবে। তবে কীভাবে তারা জবাব দেবে সেটা নিয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলে তেল আবিব।
বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, ইরানে সীমিত পরিসরে হামলা করতে ইসরায়েল। অথবা বড়সড় সাইবার হামলা, ইরানের যেকোনো অবকাঠামোর ক্ষতিসাধন করে বার্তা দেওয়া কিংবা অন্য কোনো পন্থা অবলম্বন করতে পারে।
উল্লেখ্য, ইসরায়েলের মিত্ররা ইরানের হামলার নিন্দা করে চলেছে। তবে কোনো রকমের পাল্টা জবাব দেওয়া থেকে নেতানিয়াহুকে বিরত থাকতেও পরামর্শ দিয়েছে তারা। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সাফ জানিয়ে দিয়েছেন যে, ইসরায়েল যদি ইরানে হামলা করে, তবে দেশটিকে সমর্থন করবে না যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু ইসরায়েলি জনসাধারণের মধ্যে ইরানকে পাল্টা জবাব দেওয়ার দাবি জোরালো হয়ে উঠেছে।
সূত্র: বিবিসি