পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আজ ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রির দ্বিতীয় দিন। দ্বিতীয় দিনে আজ বিক্রি করা হয় ২৮ এপ্রিলের টিকিট। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত চলে টিকিট বিক্রি।
গতকাল শনিবার থেকে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হয়। রাজধানীর কমলাপুরসহ কয়েকটি রেলস্টেশনের কাউন্টারগুলোতে টিকিটপ্রত্যাশীদের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে।
কেউ সাহ্রি খেয়ে স্টেশনে এসেছেন, কেউবা এসেছেন গতকাল সন্ধ্যায়। স্টেশনের ২৩টি কাউন্টারের মধ্যে ১৬টি থেকে ঈদযাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি হচ্ছে। কাউন্টার থেকে এক ব্যক্তি চারজনের টিকিট কাটতে পারছেন। তবে এর জন্য প্রত্যেক যাত্রীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি দিতে হচ্ছে।
ঈদযাত্রার প্রতিটি ট্রেনে নারী ও প্রতিবন্ধী যাত্রীদের জন্য একটি করে আলাদা কোচ সংযোজন করা হচ্ছে। রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে, ঈদ উপলক্ষে ছয়টি বিশেষ ট্রেন চলবে। সেগুলো হচ্ছে চাঁদপুর স্পেশাল দুই জোড়া, দেওয়ানগঞ্জ স্পেশাল এক জোড়া, শোলাকিয়া স্পেশাল দুই জোড়া, খুলনা স্পেশাল এক জোড়া। এসব ট্রেনের টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে না। ঈদ উপলক্ষে এর আগে বিভিন্ন সময় টিকিট কালোবাজারির অভিযোগ পাওয়া যায়। এ জন্যই এবার জাতীয় পরিচয়পত্র বা জন্মনিবন্ধন সনদের ফটোকপি দেখানোর বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। এবার ঢাকার কমলাপুর স্টেশনসহ পাঁচটি স্থানে অগ্রিম টিকিট বিক্রি করা হচ্ছে।