করোনায় কাজ হারানো ৭% শ্রমিক এখনও বেকার

দ্য রিপোর্ট ডেস্ক

জানুয়ারি ১৩, ২০২২, ০৭:১২ পিএম

করোনায় কাজ হারানো ৭% শ্রমিক এখনও বেকার

করোনাকালে কঠোর বিধিনিষেধের সময় ঢাকা শহরের পরিবহন, হোটেল-রেস্তোরাঁ এবং ক্ষুদ্র দোকান শ্রমিকদের ৮৭ শতাংশই কাজ হারিয়ে বেকার হয়ে পড়েছিলেন। পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ার পর অনেকে কাজ পেলেও ৭ শতাংশ এখনো বেকার। আর যারা কাজ পেয়েছেন তাদের আয় কমেছে ৮ শতাংশ।

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস্) ‘ঢাকা শহরের পরিবহন, দোকান-পাট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতের শ্রমিকদের ওপর সাম্প্রতিক লকডাউনের প্রভাব নিরূপণ’ শীর্ষক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে বিলস্‌ মিলনায়তনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ফলাফল তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা বিভাগের প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম।

২০২১ সালের ৫ এপ্রিল থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার ৪০০ শ্রমিকের ওপর গবেষণা চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি দেখেছে, উল্লেখিত তিন খাতের শ্রমিকের আয় কমেছিল ৮১ শতাংশ। করোনার বিধিনিষেধ আরোপের আগে এই তিন খাতের শ্রমিকদের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ১৩ হাজার ৫৭৮ টাকা। বিধিনিষেধের সময় আয় নেমে আসে ২ হাজার ৫২৪ টাকা। তবে পরবর্তীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৫২৯ টাকা। অর্থাৎ বিধিনিষেধ পরবর্তী সময়েও ৮ শতাংশ আয়ের ঘাটতি থাকছে।

করোনা বিধিনিষেধের সময় চাকরি হারিয়েছেন ৮৭ শতাংশ শ্রমিক। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন পরিবহন খাতের শ্রমিক। এ খাতের ৯৫ শতাংশ শ্রমিক কাজ হারিয়েছেন। এ ছাড়া দোকান শ্রমিকদের ৮৩ শতাংশ এবং হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতের শ্রমিকদের ৮২ শতাংশ কর্মসংস্থান হারান। লকডাউন পরবর্তী সময়ে ৯৩ শতাংশ শ্রমিক চাকরিতে পুনর্বহাল হয়েছেন, অর্থাৎ ৭ শতাংশ শ্রমিক এখনো বেকার। অবশ্য লকডাউন সময়ে এসব খাতে খণ্ডকালীন কর্মসংস্থান বেড়েছিল ২১৫ শতাংশ।

২০২১ সালের ৫ এপ্রিল থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকার ৪০০ শ্রমিকের ওপর গবেষণা চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি দেখেছে, উল্লেখিত তিন খাতের শ্রমিকের আয় কমেছিল ৮১ শতাংশ। করোনার বিধিনিষেধ আরোপের আগে এই তিন খাতের শ্রমিকদের মাথাপিছু গড় আয় ছিল ১৩ হাজার ৫৭৮ টাকা। বিধিনিষেধের সময় আয় নেমে আসে ২ হাজার ৫২৪ টাকা। তবে পরবর্তীতে আয় দাঁড়িয়েছে ১২ হাজার ৫২৯ টাকা। অর্থাৎ বিধিনিষেধ পরবর্তী সময়েও ৮ শতাংশ আয়ের ঘাটতি থাকছে।

করোনা বিধিনিষেধের সময় চাকরি হারিয়েছেন ৮৭ শতাংশ শ্রমিক। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন পরিবহন খাতের শ্রমিক। এ খাতের ৯৫ শতাংশ শ্রমিক কাজ হারিয়েছেন। এ ছাড়া দোকান শ্রমিকদের ৮৩ শতাংশ এবং হোটেল-রেস্তোরাঁ খাতের শ্রমিকদের ৮২ শতাংশ কর্মসংস্থান হারান। লকডাউন পরবর্তী সময়ে ৯৩ শতাংশ শ্রমিক চাকরিতে পুনর্বহাল হয়েছেন, অর্থাৎ ৭ শতাংশ শ্রমিক এখনো বেকার। অবশ্য লকডাউন সময়ে এসব খাতে খণ্ডকালীন কর্মসংস্থান বেড়েছিল ২১৫ শতাংশ।

Link copied!