বেটা
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবারও আগের কার্যদিবসের মতো পতন প্রবণতায় লেনদেন শেষ হয়েছে দেশের উভয় শেয়ারবাজারে। এদিন শেয়ারবাজারের সব সূচক কমেছে। সূচকের সাথে কমেছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর। তবে টাকার পরিমাণে লেনদেন বেড়েছে। ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক ডিএসইএক্স আজ ৪.৮৯ পয়েন্ট বা ০.০৬ শতাংশ কমে সাত হাজার ২৭.৫৫ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
যে যে সূচক কমল
ডিএসইর অপর সূচকগুলোর মধ্যে ডিএসইর শরিয়াহ সূচক ৪.০৮ পয়েন্ট বা ০.২৭ শতাংশ এবং ডিএসই-৩০ সূচক ৯.৮২ পয়েন্ট বা ০.৩৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে যথাক্রমে এক হাজার ৪৯৯.৯৭ পয়েন্টে এবং দুই হাজার ৬০২.৩৩ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। ডিএসইতে আজ এক হাজার ২১৯ কোটি টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে। যা আগের কার্যদিবস থেকে ১০৩ কোটি ২২ লাখ টাকা বেশি। আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিল এক হাজার ১১৫ কোটি ৭৮ লাখ টাকার।
সিএসইতের কমেছে পয়েন্ট
ডিএসইতে ৩৮১টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১৪২টির বা ৩৭.২৭ শতাংশ শেয়ার ও ইউনিটের দর বেড়েছে। দর কমেছে ১৮৪টির বা ৪৮.২৯ শতাংশের এবং ৫৫টি বা ১৪.৪৪ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দর অপরিবর্তিত রয়েছে। দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক সূচক সিএএসপিআই এদিন ১১.০৬ পয়েন্ট বা ০.০৫ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ২০ হাজার ৫৮৬.৬২ পয়েন্টে।
এদিন সিএসইতে হাত বদল হওয়া ৩১২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে শেয়ার দর বেড়েছে ১২২টির, কমেছে ১৪৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪৩টির দর। আজ সিএসইতে ৪৮ কোটি ৫ লাখ টাকার শেয়ার ও ইউনিট লেনদেন হয়েছে।
-20241121105543.jpg)
-20241027115010.png)
-20241110125436.jpg)
