চা বাগানের শ্রমিকদের ন্যূনতম দৈনিক মজুরি ৫০ টাকা বাড়িয়ে ১৭০ টাকা নির্ধারণ করে দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর ঠিক সাত দিনের ব্যবধানে চা শ্রমিকদের ঘর করে দেওয়ার আশ্বাস দিলেন প্রধানমন্ত্রী।
শনিবার মৌলভীবাজারের পাত্রখোলা চা বাগানের শ্রমিকদের সঙ্গে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী। চা-শ্রমিকদের সুখ-দুঃখ ও দাবি-দাওয়া নিয়ে ভিডিও কনফারেন্সের আয়োজন করা হয়।
এরপর দৈনিক মজুরি বাড়ার দাবিতে আন্দোলন করেন চা শ্রমিকরা। ২০ দিন কর্ম বিরতির পর ২৭ আগস্ট গণভবনে চা বাগান মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টি অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সাথে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে নতুন মজুরির ঘোষণা আসে। এরপর শ্রমিকরা নিজ নিজ বাগানে কাজে ফেরেন।
পাত্রখোলা চা বাগানের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মৌলভীবাজার-৪ আসনের সংসদ সদস্য উপাধ্যক্ষ ড. মো. আব্দুস শহীদ, মৌলভীবাজার আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি নেছার আহমদসহ প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধরা।