ছবি: সংগৃহীত
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার তাদের একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ হিসেবে গৃহিণীদের অবদানকেও স্বীকৃতি দিয়েছে। সরকার বলেছে, তাদের অবৈতনিক শ্রম স্বীকৃতি পাওয়ার যোগ্য।
অর্থ উপদেষ্টা বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ভবিষ্যতে জাতীয় জিডিপিতে তাদের অর্থনৈতিক অবদান কীভাবে যোগ করা যায় তার উপায় খোঁজার পরিকল্পনা করছে সরকার।
আগামী বছরের বাজেটে আন্তর্জাতিক চাহিদা মেটাতে দক্ষ ‘কেয়ার গিভার’ তৈরির ওপর অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মনোযোগ তুলে ধরা হয়েছে। বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ ও রেমিট্যান্স বাড়াতে ‘কেয়ার গিভার’দের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা হবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নার্সিংয়ে পিএইচডি প্রোগ্রাম চালু ও আন্তর্জাতিক মানের প্রশিক্ষণ দিতে প্রশিক্ষকদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার কথা বিবেচনা করছে।
বাজেটে উল্লেখ করা হয়েছে, ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ৮৪টি শহীদ শিশু পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে। আহত শিশুদের পুনর্বাসন ও সমাজে তাদের পুনঃএকীভূত করার প্রচেষ্টা চলমান আছে।