১) এক ধরনের প্রেমিক হয় যারা ভীষণই কেয়ারিং হয়। সারাদিন কী খেয়েছ, কখন ঘুম থেকে উঠেছ, কার সঙ্গে রয়েছ, ব্যথা পেয়েছো কি না ইত্যাদি মিনিটে মিনিটে ফোন করে খোঁজ নেওয়া অভ্যেস। প্রথম প্রথম এই স্বভাব খুব ভালো লাগে। কিন্তু কিছু দিন পরেই দমবন্ধ পরিস্থিতি শুরু হয়। এরাই পরবর্তীকালে অতিরিক্ত পজেসিভ প্রেমিক হয়ে ওঠে। হালকা পজেসিভনেস মিষ্টি লাগলেও, একবার চেপে বসলে বেশ কষ্ট ভোগ করতে হয়।
২) কিছু সম্পর্ক আছে শুরুর কিছুদিন মধুর থাকে। কিন্তু একটা নির্দিষ্ট সময় পর সম্পর্কে আগ্রহ হারিয়ে যায়। এ ধরণের ক্ষেত্রে সঙ্গী বাছাইকে গুরুত্ব দিতে হবে।
৩) অতিরিক্ত যত্ন নেওয়াও যেমন ভালো না। আবার সম্পর্কে গা ছাড়া ভাবও ভালো নয়। এই ধরনের প্রেমিকরা তখনই সময় কাটায়, যখন নিজেদের মন চায়। প্রেমিকার ইচ্ছে নিয়ে এরা খুব একটা ভাবিত নয়। এরা নিজেদের দুনিয়াতেই বিচরণ করতে পছন্দ করে। খুবই উদাসীন। এদের আরও একটি খারাপ দিক হলো, এই একই আচরণ যদি প্রেমিকা তাদের সঙ্গে করে তা হলে এরা বেজায় চটে যায়।
৪) এরা প্রেমের প্রথম দিকে অতিরিক্ত গদগদ থাকে। প্রেমিকা বলতে এরা অজ্ঞান হয় প্রথম দিকেই। সব সময়ের প্রেমিকার সঙ্গে কথা বলা, সব শেয়ার করে নেওয়া, ঘন ঘন সেলফি দেওয়া-নেওয়া ইত্যাদি করে থাকে। তখন প্রেমিকাই এদের চোখে সেরা। কিন্তু প্রেমে পড়ার রেশ কাটতে না কাটতেই এদের টনক নড়ে। তখন এরাই কিন্তু প্রেমিকার খুঁত টেনে টেনে বের করে।