অক্টোবর ১১, ২০২৩, ০৩:৩৬ পিএম
আমেরিকা থেকে প্রথম অস্ত্রবাহী বিমান নামল ইসরায়েলের মাটিতে, উন্নত প্রযুক্তির অত্যাধুনিক অস্ত্র ইসরায়েলে পাঠিয়েছেন বাইডেন। প্রথম থেকেই ইসরায়েলের পাশে আছে আমেরিকা।
ওয়াশিংটন থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ ভর্তি বিমান পৌঁছল যুদ্ধবিধ্বস্ত ইসরায়েলে। ফিলিস্তিনি সশস্ত্র বাহিনী হামাসকে ঠেকাতে ওই অস্ত্রশস্ত্র কাজে লাগানো হবে। প্রত্যাঘাতের জন্য প্রস্তুত ইসরায়েল। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু অস্ত্র পেয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সাথে ফোনে কথা বলেছেন।
হামাস বনাম ইসরায়েলের এই যুদ্ধে যে তারা ইসরায়েলের পাশে আছে, তা আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন বাইডেন। শুধু আমেরিকা নয়, একাধিক পশ্চিমী দেশ ইসরায়েলকে সমর্থন জানায়। ভারতও এই কঠিন সময়ে ইসরায়েলের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এক্স হ্যান্ডেলে টুইট করে ইসরায়েলকে সমর্থনের কথা জানিয়েছিলেন। এমনকি, নেতানিয়াহুর সাথে মোদীর কথাও হয়েছে।
অভিষেকের সাথে বৈঠকের পরেই দিল্লিতে, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শাহের সাথে সাক্ষাৎ হয় রাজ্যপাল বোসের।ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর তরফে জানানো হয়েছে, বুধবার ভোরে আমেরিকার বিমান দেশের দক্ষিণ প্রান্তে নেভাটিম বিমানঘাঁটিতে নেমেছে। ওই বিমানে যে গোলাবারুদ, অস্ত্রশস্ত্র পাঠানো হয়েছে, তা যুদ্ধে ব্যবহার করবে ইসরায়েলের সশস্ত্র বাহিনী। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম আমেরিকা ইসরায়েলে অস্ত্র পাঠাল।
গত ৭ অক্টোবর শনিবার ভোরে হামাস ইসরায়েল আক্রমণ করে। পর পর রকেট এবং বোমা হামলা চলতে থাকে ইহুদি দেশটির উপর। পাল্টা প্রত্যাঘাত করে ইসরায়েলও। নেতানিয়াহু হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে হুঁশিয়ারি দেন এবং পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন। সেই থেকে অনবরত যুদ্ধ চলছে।
এখনও পর্যন্ত হামাসের সাথে ইসরায়েলের সংঘর্ষে মৃত্যুর সংখ্যা সাড়ে তিন হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে।