বেটা
নাহিদ সুলতানা যুথী। ফাইল ছবি
রাজধানীর গুলশানে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথীর বাসায় অভিযান চালিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (৮ মার্চ) রাতে এ অভিযান চালানো হয়। এতে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে নাহিদ সুলতানা যুথীকে বাসায় পাওয়া যায়নি।
একই দিন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সাইফুর রহমান সিদ্দিকী (সাইফ) বাদী হয়ে ৩০-৪০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। এতে স্বতন্ত্র সম্পাদক প্রার্থী নাহিদ সুলতানা যুথী ও বিএনপি সমর্থিত সম্পাদক প্রার্থী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবীকে আসামি করে শাহবাগ থানায় হত্যাচেষ্টা মামলা করা হয়। মামলায় আরও ৩০-৪০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেন, সুপ্রিম কোর্ট বার ভবনের নিচ তলার শহিদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে হঠাৎ অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী (সম্পাদক পদপ্রার্থী), আইনজীবী রুহুল কুদ্দুস কাজলসহ ২০ জন আইনজীবী ও সেই সঙ্গে অজ্ঞাতনামা ৩০-৪০ জন সুকৌশলে ও ষড়যন্ত্রমূলকভাবে অডিটরিয়ামের দরজা খুলে দিলে অস্ত্র হাতে জোরপূর্বক বেআইনিভাবে অনাধিকার প্রবেশ করে অকথ্য ভাষায় আমাকেসহ নির্বাচন সাব-কমিটির অন্যান্য সদস্যদের গালিগালাজ করেন।
এছাড়া হত্যাচেষ্টাসহ নানাভাবে আঘাতের কথা এজাহারে উল্লেখ করা হয়। মামলায় ৬ নম্বর আসামি ব্যারিস্টার ওসমান চৌধুরী নামের এক আইনজীবীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
উল্লেখ্য, গত বুধবার সকাল ১০টা থেকে প্রথম দিনের ভোটগ্রহণ শুরু হয়ে পরদিন বৃহস্পতিবার বিকেলে পাঁচটায় শেষ হয়। দুইদিন ধরে শান্তিপূর্ণ ভোটগ্রহণ হলেও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে সংঘাতের ঘটনায় এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ভোটগণনা হয়নি।
-20240509183656.jpg)
-20240509182709.jpg)
