বেটা
সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৩, ০১:১০ এএম
হৃদয়। ছবি: দ্য রিপোর্ট ডট লাইভ
“হ্যালো এটা কি পুলিশের কন্ট্রোল? আমি একটা দোকানে ঢুকছিলাম চুরি করতে, এখন লোকজন টের পাইয়া গেছে, আমারে তো পিটাইয়া মাইরা ফালাইবো, আমারে গ্রেফতার করেন। তাড়াতাড়ি খানকা রোডে পুলিশ পাঠান, আমারে বাঁচান।”
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) ভোর সোয়া চারটায় ঢাকার কদমতলী থানাধীন খানকা রোডের পাসপোর্ট অফিসের পাশে একটি দোকান থেকে হৃদয় নামে একজন ব্যক্তি ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯’ নম্বরে ফোন করে এমন তথ্য জানান।
এরপর তাৎক্ষণিকভাবে কদমতলী থানায় বিষয়টি জানিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জানানো হয়।
সংবাদ পেয়ে কদমতলী থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। ততক্ষণে জনগণ হৃদয়কে ধরে কিছুটা পিটুনি দেয়া শুরু করেছিল। ওই ব্যক্তিকে পুলিশ সেই অবস্থা থেকে উদ্ধার করে প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে আসে। গ্রেফতারকৃত হৃদয় (২৫), পিতা- সোবহান, কদমতলী থানার মেরাজনগর ব্লক-বি’ এ থাকেন বলে জানা গেছে।
এ সংক্রান্তে একটি মামলা রুজু করা হয়েছে এবং বিচারের জন্য হৃদয়কে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এই ঘটনায় ৯৯৯ এ কল টেকারের দায়িত্ব পালন করেন কনস্টেবল মিঠুন সরেন , ৯৯৯ পুলিশ ডিসপাচারের দায়িত্বে ছিলেন এএসআই মোঃ রবিয়ার এবং কদমতলী থানা পুলিশ দলের নেতৃত্বে ছিলেন এসআই আল আমীন।
