মে ৪, ২০২৪, ০৩:৫১ পিএম
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের (বিটিএফ) সভাপতি খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি বলেছেন, “টেনিস যেকোনো খেলার সম্মানের দিক থেকে অনেক ওপরে। বিশ্বের অনেক লিজেন্ডরা গ্যালারিতে বসে টেনিস খেলা দেখেন। আগে অভিজাত পরিবার ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা টেনিস খেলতো। এখন আর সেরকম জৌলুস নেই।
শনিবার (৪ মে) রাজধানীর বিজয়নগরের হোটেল ৭১-এ বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশনের বার্ষিক সাধারণ সভায় সভাপতির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “একজন টেনিস খেলোয়াড় ১০০ জনকে পথ দেখাবে। ফুটবল খেলোয়াড়রা একসময় উন্মাদনা তৈরি করেছিল। সেই উন্মাদনা আমাদেরকে মাঠে নিয়ে যেত। আমরা বয়সভিত্তিক টেনিস খেলাকে গুরুত্ব দিয়েছি।”
তিনি আরও বলেন, “সাধারণকে টেনিস মাঠে নিয়ে আসার জন্য চেষ্টা করছি। উপজেলা পর্যায়ে টেনিস খেলা চলে গেছে। টেনিসের প্রতি মানুষের আগ্রহ আছে। প্রচারণার সেই জায়গাটাই নিয়ে যেতে চাই।”
নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, “টেনিসের প্রতি যাদের প্রেম, ভালোবাসা আছে তাদেরকে আগামীতে নির্বাচিত করবেন। ফেডারেশন ও কাউন্সিলররা মিলে খেলোয়াড় তৈরি করবেন। এমন একজন টেনিস খেলোয়াড় তৈরি করব, যার জন্য দেশবাসী গর্ববোধ করবেন।”
এর রিপোর্ট পেশ করেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোহাম্মদ হায়দার সাধারণ সম্পাদকের ও কোষাধ্যক্ষ খালেদ আহমেদ সালাহউদ্দিন কোষাধ্যক্ষ।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, “সংস্কৃতি ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে থেকে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি। মানব কাঠামো তৈরি হচ্ছে না। এগিয়ে যাওয়ার জন্য ক্রীড়া ও সংস্কৃতি চর্চা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা সংস্কৃতি ও ক্রীড়াকে এগিয়ে নিতে কাজ করছেন। ক্রিকেটে ওডিআই ও টেস্ট স্ট্যাটাস তার সময় এসেছে। ক্রিকেট এখন সমীহ জাগানো বিষয়। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। শেখ জামাল জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স আধুনিক করে দিয়েছেন তিনি।”
তিনি আরও বলেন, টেনিস ফেডারেশনকে জবাবদিহিতার জায়গায় রাখতে চাই। সীমাবদ্ধতা আছে। সেগুলো দূর করে টেনিসকে এগিয়ে নিতে চাই।”