নিউজিল্যান্ড ভ্রমণ করলে ১৪ দিন বাধ্যতামূলক কোয়ারিনটিন করতে হবে। তবে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা ৭ দিন পরেই হালকা অনুশীলনের সুযোগ পেতে চলেছে। প্রথম ৭ দিন ক্রিকেটারদের দিনের ২৩ ঘন্টাই হোটেল রুমে থাকতে হয়েছে। আর কোনো ক্রিকেটার অন্য খেলোয়াড়দের রুমে যেতেও পারেননি। তবে বুধবার থেকে কিছুটা শিথিল হচ্ছে ব্যবস্থাপনার। এখন থেকে তারা জিমনেশিয়াম ও হালকা অনুশীলনের সুবিধা পাবে। নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেট বোর্ড বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সহনশীল আচরণে সন্তুষ্টিও প্রকাশ করেছে।
২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা থেকে রওনা হয়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চে পৌঁছায় ২৪ ফেব্রুয়ারি। এরপর ৭দিনে দুইবার করোনা পরীক্ষা করা হয়। ঢাকা থেকে টিকা নিয়ে গেছেন ক্রিকেটাররা। ফলে সব ক্রিকেটারই নেগেটিভ এসেছেন দুবারই। তাসকিন আহমেদ ফেসবুকে লিখেছেন,‘ আমাদের প্রথম সাতদিন শেষ। কাল থেকে (বুধবার) আমরা ছোট ছোট ভাগে অনুশীলন শুরু করবো।’
ডুনেডিনে আগামী ২০ মার্চ নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশের প্রথম ওয়ানডে ম্যাচটি রয়েছে। পরের দুটি ওয়ানডে ক্রাইস্টচার্চ (২৩ মার্চ) ও ওয়েলিংটনে (২৬ মার্চ)। তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচের সিরিজ রয়েছে এরপর। প্রথম দুটি হ্যামিল্টন (২৮ মার্চ) ও নেপিয়ারে (৩০ মার্চ)। আর তৃতীয় ও শেষটি অনুষ্ঠিত হবে ১ এপ্রিল অকল্যান্ডে।