গুলশানের ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে কনস্টেবল কাউসার আলীর গুলিতে নিহত হয়েছেন আরেক কনস্টেবল মনিরুল। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন জাপান দূতাবাসের গাড়িচালক সাজ্জাদ হোসেন। কিন্তু কেন গুলি ছুড়ে অপর কনস্টেবলের প্রাণ নিলেন কাউসার?
এই প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ডিপ্লোম্যাটিক সিকিউরিটি জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার আরিফুল ইসলাম সরকার। তিনি জানান, কাউসার আলী মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিলেন। পাঁচ-ছয়দিন ধরে খুবই চুপচাপ হয়ে পড়েছিলেন। অন্য সহকর্মীদের সঙ্গেও কথা বলছিলেন না।
শনিবার (৮ জুন) রাত পৌনে ১২টার দিকে রাজধানীর গুলশানে পুলিশ সদস্যকে হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত কাউসার আলী প্রসঙ্গে এসব কথা বলেন ডিএমপির সহকারী পুলিশ কমিশনার।
এরই মধ্যে কনস্টেবল কাউসার আলীকে গুলশান থানা পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: কনস্টেবলের গুলিতে কনস্টেবল নিহত, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে যা বললেন আইজিপি
উল্লেখ্য, শনিবার দিবাগত রাতে গুলশানে ফিলিস্তিনি দূতাবাসের সামনে মনিরুল নামে এক পুলিশ কনস্টেবলকে গুলি করে হত্যা করেন আরেক কনস্টেবল কাউসার আলী।