লিওনেল মেসি খেলতে পারতেন ম্যাচটিতে। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ছিটকে গেলেন। অবশ্য চতুর্থস্তরের একটি দল ভ্যানেসকে উড়িয়ে দেওয়ার জন্য কিলিয়ান এমবাপ্পে একাই যথেষ্ট ছিলেন। ফ্রেঞ্চ কাপের ম্যাচ। শেষ ৩২ এ দারুণ জয়।
দ্বিতীয়ার্ধে হ্যাটট্রিক করেন তিনি। সেই সাথে ১৯৬ ম্যাচে পিএসজির হয়ে ১৫০ গোলের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। এছাড়া অপর গোলটি এই ম্যাচে করেছেন কিম্বাপে।
পিএসজি সর্ব শেষ ৭ ফ্রেঞ্চ কাপের ৬টিতে জিতেছে। ২০১৫ সালের পর থেকে সব ফাইনালে তারা খেলেছে।