আর্জেন্টিনা জয়ের আশায় ছিল। যদিও ফুটবলে এক গোলের ভরসা নেই। ৩৫ মিনিটে লিসান্দ্রো মার্টিনেজের গোলে আর্জেন্টিনা ১-০ তে লিড নেয়। ইকুয়েডরের কেভিনি রদ্রিগেজ অতিরিক্ত সময়ে (৯০+১) সে গোল শোধ করে দেন।
টাইব্রেকারে যায় ম্যাচ। মেসি শট নেন। সেটা ক্রসবারে লেগে ফিরে যায়। হতাশায় মাথা নিচু হয় ফুটবল জাদুকরের। আগের ৯০ মিনিটেও তিনি গোল করতে পারেননি।
অবশ্য এমি মার্টিনেজ দুটি সেভ করেন টাইব্রেকে। আর্জেন্টিনা আবার সেমিফাইনালে ওঠে তার বীরত্বে। আর জয় ৪-২ ব্যবধানে।
মেসি অসুস্থ ছিলেন। এই ম্যাচেও তার খেলা নিয়ে ছিল শঙ্কা। তবে তিনি খেলেছেন। অবশ্য গোলের দেখা পাননি। এমি মার্টিনেজ আর্জেন্টিনাকে আগলে রেখেছেন।